সুভা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
লেখক পরিচিতি
১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজি কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজি ১৮৬১ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজি কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৭ই মে জন্মগ্রহণ করেন।
৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত বঙ্গাব্দে জন্মগ্রহণ করে ?
উঃ ১২৬৮ বঙ্গাব্দে।
৪. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?
উঃ ২৫ শে বৈশাখ ।
৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?
উঃ কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি তে।
৬. জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত কোন পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ নিয়মিত লিখতেন?
উঃ জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত ভারতী ও বালক পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিয়মিত লিখতেন।
৭. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহের নাম কী?
উঃ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।
৮. কোন কাব্যের জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নােবেল পুরস্কার লাভ করেন?
উঃ গীতাঞ্জলি’ কাব্যের জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নােবেল পুরস্কার লাভ করেন।
৯. এশিয়ার মধ্যে কে প্রথম সাহিত্যে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন ?
উঃ এশিয়ার মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম সাহিত্যে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন।
১০. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন।
১১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
১২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতার নাম কী?
উঃ মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৩. রবীন্দ্রনাথের লেখা বিশেষ দুটি গল্পের নাম লেখাে।
উঃ রবীন্দ্রনাথের দুটি উল্লেখযােগ্য গল্প হল ‘দেনাপাওনা’ ও ‘শাস্তি।
১৪. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজি কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উঃ ১৯৪১ সালে।
১৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা কত সনে মৃত্যুবরণ করেন?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ১৩৪৮ সনে মৃত্যুবরণ করেন।
সংক্ষিপ্ত উত্তর ধর্মী প্রশ্নোত্তর
১. সুভা ছোট গল্পটি কার লেখা ?
উঃ সুভা ছোট গল্পটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।
২. ‘সুভা’ কী জাতীয় রচনা?
উঃ ‘সুভা’ ছােট গল্প জাতীয় রচনা।
৩. সুভা গল্পটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন গল্প গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ?
উঃ সুভা গল্পটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গল্পগুচ্ছ’ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
৪. সুভার প্রকৃত নাম কী ?
উঃ সুভার প্রকৃত নাম সুভাষিণী।
৫. সুভার বাবা কে ?
উঃ চণ্ডীপুর গ্রামের সম্পন্ন গৃহস্থ বাণীকণ্ঠ হলেন সুভার বাবা।
৬. বাণীকন্ঠের কণিষ্ঠ কন্যার নাম কী ?
উঃ বাণীকন্ঠের কনিষ্ঠা কন্যার নাম সুভাষিনী।
৭. ছােট মেয়েটার নাম সুভাষিণী রাখা হয়েছিল কেন?
উঃ বড় দুই বােনের নামের সাথে মিলের অনুরােধে ছোট মেয়েটির নাম সুভাষিণী রাখা হয়েছিল।
৮. সুভাষিণীকে সবাই সংক্ষেপে কী নামে ডাকত?
উঃ সুভাষিণীকে সবাই সংক্ষেপে ‘সুভা’ নামে ডাকত।
৯. সুভার বড়ো দুই বোনের নাম কী ?
উঃ সুভার বড় দুই বোনের নাম সুকেশিনী ও সুহাসিনী।
১০. সুভা কোন গ্রামে বাস করত ?
উঃ সুভা চণ্ডীপুর গ্রামে বাস করত।
১১. গল্পে সুভার কোন্ কোন্ বন্ধুর কথা রয়েছে ?
উঃ ‘সুভা’ গল্পে সুভার যেসব বন্ধুর কথা আছে, তারা হল- গােয়ালের দুটি গাভি সর্বশী ও পাঙ্গুলি। একটি বিড়ালছানা, ছাগলছানা ও প্রতাপ।
১২. কে সুভাকে ‘সু’ বলে ডাকত ?
উঃ গোঁসাইদের ছােটো ছেলে প্রতাপ সুভাকে ‘সু’ বলে ডাকত।
১৩. গোঁসাইদের ছােট ছেলেটির নাম কী?
উঃ গোঁসাইদের ছােট ছেলেটির নাম প্রতাপ ।
১৪. প্রতাপের প্রধান শখ কী ছিল?
উঃ প্রতাপের প্রধান শখ ছিল ছিপ ফেলে মাছ ধরা।
১৫. “লােকটি নিতান্তই অকর্মণ্য”—‘লােকটি কে?
উঃ ‘সুভা’ গল্পে লােকটি বলতে গোঁসাইদের ছােটো ছেলে প্রতাপকে বােঝানাে হয়েছে।
১৬. কে সুভার মর্যাদা বুঝত?
উঃ প্রতাপ সুভার মর্যাদা বুঝত।
১৭. সুভার মা সুভাকে কেন পছন্দ করতেন না?
উঃ বােবা মেয়ে সুভাকে নিজের গর্ভের কলঙ্ক মনে করতেন বলে তার মা সুভাকে পছন্দ করতেন না।
১৮. “তাহারা যথেষ্ট আনুগত্য প্রকাশ করিত।”—তাহারা কারা?
উঃ এখানে ‘তাহারা’ বলতে সুভার অপর দুই সঙ্গী একটি ছাগল এবং একটি বিড়াল শাবককে বােঝানাে হয়েছে যারা সুভার
আদর পেত ।
১৯. ‘উভয়ের মধ্যে সমভাষা ছিল না।”- উভয়ে বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ?
উঃ উভয়ে বলতে সুভা ও প্রতাপকে বোঝানো হয়েছে।
২০. সুভা কোথায় বসে থাকত?
উঃ সময় পেলেই সুভা নদীর তীরে তেঁতুল তলায় গিয়ে বসে থাকতো।
২১. বাণীকন্ঠের বড় মেয়ে দুটির বিয়ে কীভাবে হয়েছে?
উঃ দস্তুরমতাে অনুসন্ধান ও অর্থব্যয়ে বাণীকন্ঠের বড় মেয়ে দুটির বিয়ে হয়েছে।
২২. সুভা কথা না বলতে পারলেও কী করতে পারত?
উঃ সুভা কথা না বলতে পারলেও অনুভব করতে পারত।
২৩. সুভা সবসময় কী গোপন করার চেষ্টা করত?
উঃ সুভা সবসময় নিজেকে সবার কাছ থেকে গােপন করার চেষ্টা করত।
২৪. সুভার মা সুভাকে কীভাবে দেখতেন?
উঃ সুভার মা সুভাকে তার নিজের ত্রুটিম্বরূপ দেখতেন।
২৫. মায়েরা মেয়েকে কিসের অংশরূপে দেখেন?
উঃ মায়েরা মেয়েকে নিজের অংশরূপে দেখেন।
২৬. মেয়ের কোনাে ত্রুটি থাকলে মায়েরা তা কীভাবে দেখেন?
উঃ মেয়ের কোনাে ত্রুটি থাকলে মায়েরা নিজের ত্রুটি হিসেবে দেখেন।
২৭. বাণীকণ্ঠ তিন মেয়ের মধ্যে কাকে বেশি ভালােবাসতেন?
উঃ বাণীকণ্ঠ তিন মেয়ের মধ্যে সুভাকে বেশি ভালােবাসতেন।
২৮. সুভার মা কী জ্ঞান করে সুভার ওপর বিরক্ত ছিলেন?
উঃ সুভার মা নিজের গর্ভের কলঙ্ক জ্ঞান করে সুভার ওপর বিরক্ত ছিলেন।
২৯. সুভার ওষ্ঠাধর কিসের মতাে কেঁপে উঠত?
উঃ সুভার ওষ্ঠাধর কচি কিশলয়ের মতাে কেঁপে উঠত।
৩০. সুভার গোয়ালে গাভী দুটি’র নাম কী ?
উঃ সুপার গোয়ালে গাভী দুটি’র নাম সর্বশী ও পাঙ্গুলী।
৩১. সুভা অবসর পেলেই কোথায় গিয়ে বসে থাকে?
উঃ সুভা অবসর পেলেই নদীতীরে গিয়ে বসে থাকে।
৩২. সুভা নিয়মিত কয়বার গােয়ালে যেত?
উঃ সুভা নিয়মিত তিনবার গােয়ালে যেত। তাছাড়া অনিয়মিত যাতায়াত ছিল।
৩৩. ‘সুভা’ গল্পে কোন তিথির কথা উল্লেখ আছে?
উঃ শুক্লা দ্বাদশী।
৩৪. সুভার বিয়ে কোথায় ঠিক হয়েছিল ?
উঃ কলকাতায়।
৩৫. সুভার বর কোথায় কাজ করে ?
উঃ সুভার বর পশ্চিমে কাজ করে।
৩৬. ‘যেন দেবতা স্বয়ং নিজের বলির পশু বাছিয়া লইতে আসিয়াছেন।’- দেবতা কে ? বলির পশুই বা কে ?
উঃ দেবতা হল সুভার স্বামী। বলির পশু হল সুভা।
৩৭. সুভার বর কতদিন পরে জানতে পারেন যে সুভা বোবা ?
উঃ বিয়ের সপ্তাহখানেকের মধ্যে সুভার বর জানতে পারল যে সুভা বোবা।
৩৮. বাড়িতে কেউ বকলে সুভা কোথায় যেত ?
উঃ বাড়িতে বকলে সুভা তার মূক বন্ধু দুটি গাভীর কাছে যেত।
৩৯. ‘পরীক্ষক অনেকক্ষণ নিরীক্ষণ করিয়া বলিলেন ‘মন্দ নহে।’ পরীক্ষক বলতে এখানে কাকে বোঝানো হয়েছে ?
উঃ পরীক্ষক বলতে এখানে সুভা’র বরকে বোঝানো হয়েছে।
৪০. ভারতের কোন প্রতিবেশী দেশে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান জাতীয় সংগীত হিসেবে গাওয়া হয় ?
উঃ ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে তাঁর লেখা গান জাতীয় সংগীত হিসেবে গাওয়া হয়।
👉আরো দেখো…..