ভাষা চর্চা বই Class 6 চতুর্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর | ধাতুরূপ, ধাতুবিভক্তি / ক্রিয়াবিভক্তি ও ক্রিয়া | Bhasachorcha 4th Chapter Question Answer Class 6 wbbse
1. ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
2. ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
3. ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
4. ষষ্ঠ শ্রেণির সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট প্রশ্ন Click Here
হাতে কলমে প্রশ্ন উত্তর ভাষা চর্চা চতুর্থ অধ্যায় ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা | ধাতুরূপ, ধাতুবিভক্তি / ক্রিয়াবিভক্তি ও ক্রিয়া | Bhasachorcha 4th Chapter Question Answer Class 6 wbbse
১. নীচের শব্দাংশগুলির আগে উপযুক্ত ধাতুরূপ বসিয়ে ক্রিয়া তৈরি করো। ক্রিয়াগুলি দিয়ে একটি করে বাক্য বানাও : ইত, ইব, ইল।
উত্তরঃ
ইত— √কর + ইত= করিত
বাক্য : সে খুব বেশি মজা করিত।
ইব— √কর + ইব = করিব
বাক্য : আমার সবাই বাবা-মাকে সেবা করিব।
ইল— √কর + ইল = করিল
বাক্য : জন্মদিনে তারা সবাই খুব আনন্দ করিল।
২. নীচের ধাতুগুলি থেকে বিভিন্ন ক্রিয়াপদ তৈরি করো :
√বল্, √কর্, √দেখ্, √চল্, √পড়্, √বস্, √খা, √দে, √পা, √গুন্
উত্তরঃ
√বল্—
√বল + ইল = বলিল
√বল্ + ইতে = বলিতে
√বল্ + ইব = বলিব
√বল্ + ইতেছে = বলিতেছে
√বল্ + ইয়াছিল = বলিয়াছিল
√কর্—
√কর্ + ইল = করিল
√কর্ + ইতে = করিতে
√কর্ + ইব =করিব
√কর্ + ইতেছে = করিতেছে
√কর্ + ইয়াছিল = করিয়াছিল
√দেখ—
√দেখ + ইল = দেখিল
√দেখ + ইতে = দেখিতে
√দেখ + ইব = দেখিব
√দেখ + ইতেছে = দেখিতেছে
√দেখ + ইয়াছিল = দেখিয়াছিল
√চল—
√চল + ইল = চলিল
√চল + ইতে = চলিতে
√চল + ইব = চলিব
√চল + ইতেছে = চলিতেছে
√চল + ইয়াছিল = চলিয়াছিল
√পড়—
√পড় + ইল = পড়িল
√পড় + ইতে = পড়িতে
√পড় + ইব = পড়িব
√পড় + ইতেছে = পড়িতেছে
√পড় + ইয়াছিল = পড়িয়াছিল
√বস্—
√বস + ইল = বসিল
√বস্ + ইতে = বসিতে
√বস্ + ইব = বসিব
√বস্ + ইতেছে = বসিতেছে
√বস্ + ইয়াছিল = বসিয়াছিল
√খা—
√খা + আ = খাওয়া
√খা + চ্ছে = খাচ্ছে
√খা + বে = খাবে
√খা + বেন = খাবেন
√খা + চ্ছেন = খাচ্ছেন
√দে—
√দে + আ = দেওয়া
√দে + ব = দেব
√দে + বেন = দেবেন
√দে + ইয়েছে = দিয়েছে
√দে + য় = দেয়
√পা—
√পা + আ = পাওয়া
√পা + ব = পাব
√পা + বেন = পাবেন
√পা + য় = পায়
√পা + আর = পাওয়ার
√গুন্—
√গুন + এন = গুনেন
√গুন্ + ও = গুনো
√গুন্ + এ = গুনে
√গুন্ + ইস/ষ = গুনিস
√গুন্ + বেন = গুনবেন
৩. সিদ্ধধাতু + শব্দাংশ + ধাতুবিভক্তি- এই তিনটি উপাদান জুড়ে পাঁচটি অতীতকালের ক্রিয়াপদ তৈরি করো।
উত্তরঃ
√বল + ইতেছিল + ও = বলিতেছিলো
√পড় + ইতেছিল + এন = পড়িতেছিলেন
√কর + ইতেছিল + ই = করিতেছিলি
√বস + ইতেছিল + আম = বসিতেছিলাম
√চল + ইতেছিল + এ = চলিতেছিলে
৪. আমি/আমরা পক্ষ, তুমি/তোমরা পক্ষ, সে/তারা পক্ষ তিনটির ক্ষেত্রে নীচের ধাতু থেকে গড়া ক্রিয়াপদগুলির বিভিন্ন চেহারা কেমন হবে দেখাও :
√ চল্ (ঘটমান বর্তমান), √শুন্ (পুরাঘটিত অতীত), √লিখ (পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ), √দেখ (নিত্য অতীত), √বস্ (নিত্য ভবিষ্যৎ)
উত্তরঃ
আমি/আমরা পক্ষ—
√চল (ঘটমান বর্তমান) + ইতেছি = চলিতেছি
√শুন্ (পুরাঘটিত অতীত) + ইয়াছিলাম = শুনিয়াছিলাম
√লিখ (পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ) + ইয়া থাকিব = লিখিয়া থাকিব
√দেখ (নিত্য অতীত) + ইলাম = দেখিলাম
√বস্ (নিত্য ভবিষ্যৎ) + ইব = বসিব
৫. নীচের ক্রিয়াপদগুলির অতীত কালের নিত্যবৃত্ত রূপ দেখাও:
লেখা, পড়া, শোনা (আমি, তুমি, সে তিনটি পক্ষে)
উত্তরঃ
(ইত, ইতে, ইতাম)
• লেখা :
আমি— আমি লেখিতাম। (ইতাম)
তুমি— তুমি লেখিতে। (ইতে)
সে— সে লেখিত। (ইত)
• পড়া :
আমি— আমি পড়িতাম। (ইতাম)
তুমি— তুমি পড়িতে। (ইতে)
সে— সে পড়িত। (ইত)
• শোনা :
আমি—আমি শুনিতাম। (ইতাম)
তুমি— তুমি শুনিতে। (ইতে)
সে— সে শুনিত। (ইত)
৬. নীচের ক্রিয়াপদগুলির বর্তমান কালের পুরাঘটিত রূপ দেখাও:
পারা, দেওয়া, দেখা (আমি, তুমি, সে তিনটি পক্ষে)
উত্তরঃ
• পারা :
আমি— আমি পারিয়াছি। (ইয়াছি)
তুমি— তুমি পারিয়াছো। (ইয়াছ)
সে— সে পারিয়াছে। (ইয়াছে)
• দেওয়া :
আমি— আমি দিয়াছি। (ইয়াছি)
তুমি— তুমি দিয়াছো। (ইয়াছ)
সে— সে দিয়াছে। (ইয়াছে)
• দেখা :
আমি— আমি দেখিয়াছি। (ইয়াছি)
তুমি— তুমি দেখিয়াছো। (ইয়াছ)
সে— সে দেখিয়াছে। (ইয়াছে)
৭. নীচের ক্রিয়াপদগুলির ভবিষ্যৎ কালের ঘটমান রূপ দেখাও:
চলা, বলা, খেলা (আমি, তুমি, সে তিনটি পক্ষে)
উত্তরঃ
(ইতে থাকিব, ইতে থাকিবে, ইতে থাকিবে)
• চলা :
আমি— আমি চলিতে থাকিব।
তুমি— তুমি চলিতে থাকিবে।
সে— সে চলিতে থাকিবে।
• বলা :
আমি— আমি বলিতে থাকিব।
তুমি— তুমি বলিতে থাকিবে।
সে— সে বলিতে থাকিবে।
• খেলা :
আমি— আমি খেলিতে থাকিব।
তুমি— তুমি খেলিতে থাকিবে।
সে— সে খেলিতে থাকিবে।
৮. সমাপিকা ক্রিয়া ব্যবহার করে পাঁচটি বাক্য তৈরি করো।
উত্তরঃ
(ক) ট্রেনটা স্টেশনে পৌঁছল।
(খ) আমরা পেটভরে খেলাম।
(গ) বইগুলো গুছিয়ে রাখো।
(ঘ) কান্না বন্ধ করো।
(ঙ) একসময় আমি লুকোচুরি খেলতাম।
৯. পাঁচটি বাক্যে অসমাপিকা ক্রিয়ার ব্যবহার দেখাও।
উত্তরঃ
(ক) কান টানলে
(খ) বইটা পড়তে
(গ) মা স্নান করতে
(ঘ) ছেলেরা খেলতে
(ঙ) আমি হাত মুখ ধুয়ে
১০. যৌগিক ক্রিয়া ব্যবহার করে পাঁচটি বাক্য তৈরি করো।
উত্তরঃ
(ক) ঘুম থেকে উঠে পড়ো।
(খ) লুকিয়ে সব রসগোল্লা খেয়ে ফেলল।
(গ) দূর থেকে দেখতে পেলাম।
(ঘ) তোমরা তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ো।
(ঙ) সাইরেন বেজে উঠল।
১১. সংযোগমূলক ক্রিয়া ব্যবহার করে পাঁচটি বাক্য তৈরি করো।
উত্তরঃ
(ক) প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন।
(খ) লোকটি সাঁতার কাটছে।
(গ) একটু কাজে হাত লাগাও।
(ঘ) আগে বিনয়ী হও।
(ঙ) একটু বিশ্রাম নাও।
১২. প্রযোজক ক্রিয়া ব্যবহার করে পাঁচটি বাক্য তৈরি করো।
উত্তরঃ
(ক) লোক লাগিয়ে ময়লা সাফাই করাচ্ছেন।
(খ) মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন।
(গ) সাপুড়ে সাপ খেলায়।
(ঘ) শিক্ষক ছাত্রদের পড়াচ্ছেন
(ঙ) রাখাল গরুকে ঘাস খাওয়ায়।
• অতিরিক্ত বহুবিকল্পধর্মী প্রশ্ন উত্তর : প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
১. ‘সে শুধু দেখে।’- এই বাক্যে ‘দেখে’ হল-
(ক) সংযোগমূলক ক্রিয়া,
(খ) প্রযোজক ক্রিয়া,
(গ) সকর্মক ক্রিয়া,
(ঘ) অকর্মক ক্রিয়া।
উত্তরঃ (ঘ) অকর্মক ক্রিয়া।
২. কার মূল অবিভাজ্য অংশকে ধাতু বলে ?
(ক) বিশেষ্যের, (খ) সর্বনামের,
(খ) ক্রিয়ার, (ঘ) অব্যয়ের।
উত্তরঃ (খ) ক্রিয়ার
৩. শব্দের সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হলে তাকে বলা হয়—
(ক) পদ, (খ) কারক, (গ) বিভক্তি, (ঘ) অনুসর্গ।
উত্তরঃ (ক) পদ
৪. ‘আমরা পেট ভরে খেলাম।’– খেলাম ক্রিয়া পদটি
(ক) সমাপিকা ক্রিয়া
(খ) অসমাপ্ত ক্রিয়া
(গ) যৌগিক ক্রিয়া
(ঘ) সংযোগ মূলক ক্রিয়া
উত্তরঃ (ক) সমাপিকা ক্রিয়া
৫. অকর্মক প্রিয়ার একটি উদাহরণ হল—
(ক) সে কী বই পড়ে ?
(খ) আমি কবিতা পড়ি।
(গ) আপনি কী ভাবছেন ?
(ঘ) তুমি ভাত রান্না করো।
উত্তরঃ (গ) আপনি কী ভাবছেন ?
৬. যৌগিক আর একটি উদাহরণ হল— (জিজ্ঞাসা করুন / সাঁতার কাটছে / হাত লাগাও / উঠে পড়ো)।
উত্তরঃ উঠে পড়ো
৭. নিম্নে প্রদত্ত বাক্যগুলিতে ক্রিয়াপদগুলির অতীত কালের নিত্যবৃত্ত রূপ কোনটি ?
(ক) আমি শুনিতাম
(খ) সে পারিয়াছে।
(গ) তুমি চলিতে থাকিবে
(ঘ) তোমরা কী করিতেছ ?
উত্তরঃ (ক) আমি শুনিতাম।
৮. নিম্নে প্রদত্ত বাক্যগুলিতে ক্রিয়াপদগুলির মধ্যে বর্তমানকালের পুরা ঘটিত রূপ কোনটি ?
(ক) আমি শুনিতাম
(খ) সে পারিয়াছে
(গ) তুমি চলিতে থাকিবে
(ঘ) তোমরা কী করিতেছ ?
উত্তরঃ (খ) সে পারিয়াছে।
৯. নিম্নে প্রদত্ত বাক্যগুলিতে ক্রিয়াপদগুলির মধ্যে ভবিষ্যৎ কালের ঘটমান রূপ কোনটি ?
(ক) আমি শুনিতাম
(খ) সে পারিয়াছে
(গ) তুমি চলিতে থাকিবে
(ঘ) তোমরা কী করিতেছ ?
উত্তরঃ (গ) তুমি চলিতে থাকিবে
১০. এখানে সাধিত ধাতু হলো– (ভাব্ / ভাবা / বাড়ানো / ভাবছি)।
উত্তরঃ ভাবা
১১. এখানে সিদ্ধধাতু হলো– (ভাব্ / ভাবা / বাড়ানো / ভাবছি)।
উত্তরঃ ভাব্
• সংক্ষিপ্ত উত্তর ধর্মী প্রশ্নোত্তর : প্রতিটি প্রশ্নের মান-২
১. সমাপিকা ক্রিয়া কাকে বলে ?
উত্তরঃ বাক্যের যে ক্রিয়াপদ কাজটা সম্পূর্ণ হয়েছে বোঝায় তার নাম সমাপিকা ক্রিয়া।
যেমন— ট্রেনটা স্টেশনে পৌঁছল। আমরা পেটভরে খেলাম। বইগুলো গুছিয়ে রাখল।
২. অসমাপিকা ক্রিয়া কাকে বলে ?
উত্তরঃ বাক্যের যে ক্রিয়াপদে কাজটা সম্পূর্ণ হওয়া বোঝায় না তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। শুধু অসমাপিকা ক্রিয়া দিয়ে বাক্যে তৈরি হয় না। তার শেষে সমাপিকা ক্রিয়া বসে।
যেমন— কান টানলে মাথা আসে। বইটা পড়ে ফেরত দিয়ো। স্নান করে ভাত খাব।
৩. যৌগিক ক্রিয়া কাকে বলে ?
উত্তরঃ একটার বেশি ক্রিয়াপদ যখন জুড়ে গিয়ে একটাই কাজ বোঝায় এবং এর প্রথমটি অসমাপিকা ও পরেরটি সমাপিকা ক্রিয়া হয় তখন তার নাম যৌগিক ক্রিয়া।
যেমন— ঘুম থেকে উঠে পড়ো। লুকিয়ে সব রসগোল্লা খেয়ে ফেলল। দূর থেকে দেখতে পেলাম।
৪. সংযোগমূলক ক্রিয়া কাকে বলে ? উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ একটি ক্রিয়াপদের সঙ্গে যদি কোনো বৈশিষ্ট্যবাচক বা নামবাচক শব্দ জুড়ে একসঙ্গে একটি কাজই বোঝায় তখন সেগুলিকে সংযোগমূলক ক্রিয়া বলে।
যেমন— লোকটি সাঁতার কাটছে।
৫. উদাহরণসহ প্রযোজক ক্রিয়ার সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ কোনো কোনো ক্রিয়াপদে ব্যক্তি নিজে কাজটা করছে না বুঝিয়ে অপর কাউকে দিয়ে কাজটা করানো বা ঘটানো বোঝায় তখন সেগুলিকে প্রযোজক ক্রিয়া বলে।
যেমন— মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন।
৬. সকর্মক ক্রিয়ার সংজ্ঞা লেখো। উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ ক্রিয়াপদটিকে ‘কী’ দিয়ে প্রশ্ন করে যদি বাক্যের কোনো শব্দে তার উত্তর পাওয়া যায় (অর্থাৎ যে ক্রিয়ার কর্ম রয়েছে) তাহলে তাকে সকর্মক ক্রিয়া বলে।
যেমন— রোজ সে মন দিয়ে বই পড়ে। এখানে ‘বই’ হল সকর্মক ক্রিয়া।
৭. অকর্মক ক্রিয়া কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে ক্রিয়াপদের সঙ্গে কোনো কর্মবাচক শব্দ থাকে না তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলে।
যেমন— সে শুধু দেখে। সে হঠাৎ বলে ফেলল। আপনি কী ভাবছেন ?
৮. মৌলিকধাতু বা সিদ্ধধাতু কাকে বলে ?
উত্তরঃ ক্রিয়াশব্দের যে মূলগুলি সব থেকে ছোট, যা আর ভাঙা যায় না সেগুলোকে মৌলিকধাতু বা সিদ্ধধাতু বলা হয়। যেমন– √ভাব্, √বস্, √কর্ প্রভৃতি।
৯. সাধিতধাতু কাকে বলে ?
উত্তরঃ মৌলিকধাতুর সঙ্গে -আ প্রত্যয় জুড়ে যে ক্রিয়াশব্দগুলি তৈরি হয় সেগুলিকে সাধিত ধাতু বলা হয়। যেমন– ভাব্ + আ = ভাবা।
১০. ধাতু বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ মৌলিক ধাতুর সঙ্গে যেমন শতাংশ যুক্ত হয় তেমনি সাধিত ধাতুর সঙ্গে যে শতাংশ যুক্ত হয় সেগুলি কে বলে বিভক্তি। এই বিভক্তিগুলির নাম ধাতুবিভক্তি। যেমন– ভাবানো = ভাবা + নো। ধাতুবিভক্তি হলো- নো।