অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর : জ্ঞানচক্ষু গল্প দশম শ্রেণি বাংলা | Gyanchokkhu Golper VSAQ Question Answer Class 10 Bengali wbbse
জ্ঞানচক্ষু
—আশাপূর্ণা দেবী
1. দশম শ্রেণির জ্ঞানচক্ষু গল্পের সমস্ত ধরণের প্রশ্নোত্তর Click Here
2. দশম শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
3. দশম শ্রেণির বাংলা সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট Click Here
অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর : জ্ঞানচক্ষু গল্প দশম শ্রেণি বাংলা | Gyanchokkhu Golper Very Short Answer Type Question Answer Class 10 Bengali wbbse
• কমবেশি কুড়িটি শব্দের মধ্যে উত্তর দাও : প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
১. “তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী ?”– তপনের লেখক হতে বাধা ছিল কেন ?
উত্তরঃ তপন মনে করত লেখকরা তার মতো সাধারণ মানুষ নয়, হয়তো তারা অন্য গ্রহের জীব— তাই তার লেখক হতে বাধা ছিল।
২. তপনের গল্প পড়ে ছোটমাসি কী বলেছিল ? [মাধ্যমিক’১৭]
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্প পড়ে ছোটমাসি তারিফের সুরে বলেছিলেন “ওমা এতো বেশ লিখেছিস” এবং এর সাথে তিনি জানতে চেয়েছিলেন যে লেখাটি তপনের নিজের লেখা কিনা।
৩. “লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝলে নতুন মেসোই বুঝবে।”— লেখার প্রকৃত মূল্য কেবল নতুন মেসোই বুঝবে কেন ?
উত্তরঃ জ্ঞানচক্ষু গল্পে নতুন মেসো একজন নামকরা লেখক। তাই তিনিই তপনের লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন।
৪. ‘তপন প্রথমটা ভাবে ঠাট্টা’– কোন কথাটা তপন ঠাট্টা ভেবেছিল ?
উত্তরঃ তপনের লেখা দেখে তার ছোটমেসো লেখাটি ‘কারেকশন’ করে দেবার পরে ছাপতে দেওয়া যেতে পারে বলেছিলেন, বালক তপন ছোটমেসোর এই কথাটি প্রথমে ঠাট্টা ভেবেছিল।
৫. “তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী?”– তপনের লেখক হতে বাধা নেই কেন ?
উত্তরঃ নতুন মেসোকে দেখে তপন বুঝতে পারল তিনি তাদের মতোই মানুষ, আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নয়। তাই তপনেরও লেখক হতে কোনো বাধা নেই।
৬. ‘তা হলে বাপু তুমি ওর গল্পটা ছাপিয়ে দিও’— কে, কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন ?
উত্তরঃ তপনের ছোটমাসি এই কথাটি বলেছেন। তপনের লেখা একটি গল্প ছাপানো যেতে পারে জেনে, ছোটমাসি তার লেখক স্বামীকে এই কথাটি বলেছেন।
৭. ‘আর তপনকে যেন নিজের গল্প পড়তে বসে অন্যের লেখা লাইন পড়তে না হয়।’ – তপনের এরূপ অনুভূতির কারণ কী ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্পটি তপনের নামে প্রকাশিত হলেও তা ছিল তার ছোটমেসোর দ্বারা পরিবর্তিত একটি লেখা, তাই তপনের গল্পটি পড়ার সময় ‘অন্যের লেখা লাইন পড়ছে বলে মনে হয়েছিল।’
৮. ‘বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে কথাটা” – চায়ের টেবিলে কোন্ কথা উঠেছিল ?
উত্তরঃ তপনের ছোটমেসো, তার লেখা গল্প ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় ছাপিয়ে দেবার কথা বলেছিলেন, বিকেলের চায়ের আসরে সেই কথাই আলোচনা হয়েছিল।
৯. ‘কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে
গেল!’– চোখ মার্বেল হয়ে যাওয়ার কারণ কি ?
উত্তরঃ তপনের ছোটমেসো একজন নামী লেখক এবং তার লেখা বই ছেপে বেরোয়, এই কথা শুনে প্রবল বিস্ময়ে তপনের চোখ ‘মার্বেল’ অর্থাৎ বড়ো বড়ো হয়ে গিয়েছিল।
১০. ‘সূচীপত্রেও নাম রয়েছে’– সূচীপত্রে কী লেখা ছিল ? [মাধ্যমিক’১৯]
উত্তরঃ জ্ঞানচক্ষু গল্পে সন্ধ্যা তারা পত্রিকার সূচিপত্রে লেখা ছিল– ‘প্রথম দিন’ (গল্প) শ্রী তপন কুমার রায়।
১১. ‘পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে’ অলৌকিক ঘটনাটি কী ?
উত্তরঃ ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় তপনের লেখা গল্প ছাপা হয়েছে; বালক তপনের কাছে এই ঘটনাই ছিল একটি অলৌকিক ঘটনার সামিল।
১২. ‘সারা’ বাড়িতে শোরগোল পড়ে যায়’–
বাড়িতে শোরগোল পড়ার কারণ কী ?
উত্তরঃ ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় তপনের লেখা গল্প ছাপা হয়েছে জেনে সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যায়।
১৩. ‘একটু ‘কারেকশান করে ইয়ে করে দিলে ছাপতে দেওয়া চলে’ – কে, কী ছাপানোর কথা বলেছেন ? [মাধ্যমিক’১৮]
উত্তরঃ জ্ঞানচক্ষু গল্পে তপনের ছোট মেসো এই কথা বলেছেন, তিনি তপনের লেখা একটি গল্প ‘কারেকশন’ করে ছাপানোর কথা বলেছেন।
১৪. ‘তপন কৃতার্থ হয়ে বসে বসে দিন গোনে।’– তপন ‘বসে বসে দিন গোনে’ কেন ?
উত্তরঃ তপনের ছোটমেসো, তপনের লেখা একটি গল্প ছাপতে দেবার জন্য নিয়ে যান, সেই লেখা কবে ছেপে বেরোবে তার জন্য তপন বসে বসে দিন গোনে।
১৫. ‘বুকের রক্ত ছলকে ওঠে তপনের।’– কখন তপনের এরকম অবস্থা হয় ?
উত্তরঃ যখন তপনের ছোটমেসো ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকা হাতে নিয়ে তাদের বাড়ি আসেন, সেই দিন তপনের ‘বুকের রক্ত ছলকে’ ওঠার মত অনুভুতি হয়েছিল।
১৬. ‘গল্প ছাপা হলেও যে ভয়ংকর আহ্লাদটা
হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না।’— উদ্দিষ্ট ব্যক্তির আহ্লাদিত হতে না পারার কারণ কী ?
উত্তরঃ তপনের গল্পটি ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায়
প্রকাশিত হয়েছিল তার ছোটমেসোর বদান্যতায়, তাই তপনের লেখা গল্প নিজের কৃতিত্বে না ছেপে অন্য কারুর প্রচেষ্টায় তা প্রকাশিত হয়েছে জেনে তার ‘ভয়ংকর আহ্লাদ’ বা আনন্দ হয় না।
১৯. ‘আজ যেন তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন।’– বক্তার কাছে কোন দিনটি সবচেয়ে দুঃখের ? [মাধ্যমিক’20]
উত্তরঃ তপনের ছোটমেসোর বদান্যতায় তপনের লেখা গল্প সম্পূর্ণ পরিবর্তিত হয়ে সন্ধ্যাতারায় প্রকাশিত হবার পর তপনের হাতে এসে পৌঁছায়, সেই দিনটিই ছিল তপনের সবচেয়ে দুঃখের দিন।
২০. ‘রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই’- একথা কেন বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ তপনের নতুন মেসো একজন লেখক, তাই তপনের লেখার প্রকৃত মূল্য তিনিই বুঝবেন।
২১. তপনের গল্প পড়ে ছোট মাসি কী বলেছিল ? [মাধ্যমিক-২০১৭]
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্পটির পুরোটা না পড়ে তার প্রশংসা করেন এবং গল্পটি কোথাও থেকে নকল করেছে কি না তা জিজ্ঞাসা করেন।
২৩. “একটু ‘কারেকশন’ করে ইয়ে করে দিলে ছাপাতে দেওয়া চলে।”— কে কী ছাপানোর কথা বলেছেন ? [মাধ্যমিক- ২০১৮]
উত্তরঃ তপনের নতুন মেসোমশাই, যিনি একজন অধ্যাপক ও লেখক, তিনি ‘প্রথমদিন’ নাম তপনের লেখা প্রথম গল্পটি ছাপানোর কথা বলেছেন।
২৪. “এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের” — কোন বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল ?
উত্তরঃ একজন লেখকও যে সাধারণ মানুষের মতো হতে পারে, তাদের আচরণও আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই হয়ে থাকে, সেই বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল ।
২৫. “মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা” — কোন কাজকে ‘মেসোর উপযুক্ত কাজ’ বলে ছোটোমাসি মনে করেন ?
উত্তরঃ তপন একটা গল্প লিখেছিল । তার লেখক মেসোমশাই সেই গল্প সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় ছাপার ব্যবস্থা করে দিলে সেটাই মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে বলে ছোটোমাসি মনে করেন ।
২৬. “অনেক বই ছাপা হয়েছে” — কার অনেক বই ছাপা হয়েছে ?
উত্তরঃ তপনের লেখক ছোটোমেসোর অনেক বই ছাপা হয়েছে ।
২৭. লেখার প্রকৃত মূল্য কে বুঝবে বলে তপন মনে করেছিল ?
উত্তরঃ তপনের লেখক ছোটোমেসোই তার লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন বলে তপন মনে করেছিল ।
২৮. “লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝলে নতুন মেসোই বুঝবে ।”— লেখার প্রকৃত মূল্য কেবল নতুন মেসোই বুঝবেন কেন ?
উত্তরঃ তপনের নতুন মেসো একজন নামকরা লেখক । তাই লেখক মানুষ হিসেবে তিনিই তপনের লেখার প্রকৃত মূল্য বুঝবেন ।
২৯. সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় লেখা ছাপা প্রসঙ্গে তপনর মেসোমশাই কী বলেছিলেন ?
উত্তরঃ সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন তপনের মেসোমশাইয়ের পরিচিত । তপনের লেখা দেখে মেসোমশাই বলেছিলেন, তিনি যদি সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদককে লেখা ছাপানোর কথা বলেন তাহলে সম্পাদকমশাই না বলতে পারবেন না।
৩০. “তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী ?” —তপনের লেখক হতে বাধা ছিল কেন ?
উত্তরঃ তপন মনে করত লেখকরা তার মতো সাধারণ মানুষ নয়, তাঁরা হয়তো অন্য গ্রহের জীব । নতুন মেসোকে দেখে তপন বুঝতে পারল তিনি আর পাঁচজনের মতোই সাধারণ মানুষ, আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নন । তাই তপনেরও লেখক হতে কোনো বাধা নেই ।
৩১. তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছোটোমেসো কী বলেছিলেন ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছোটোমেসো বলেছিলেন যে গল্পটা ভালোই হয়েছে। শুধু একটু সংশোধন করে দেওয়া দরকার। তাহলেই তার লেখা ছাপতে দেওয়া যাবে।
৩২. কী কারণে মেসোমশাই তপনের লেখা ভালো বলেছিলেন ?
উত্তরঃ ছোটোমেসোমশাইয়ের নতুন বিয়ে হয়েছে, তাই শ্বশুরবাড়ির একটি বাচ্চা ছেলেকে খুশি করতেই মূলত তপনের মেসোমশাই লেখা ভালো হয়েছে বলেছিলেন।
৩৩. “তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।” — তপনের এই অবস্থার কারণ কী ?
উত্তরঃ নতুন মেসো তপনের লেখাটা ‘কারেকশান’ বা সংশোধন করে ছাপিয়ে দিতে চাইলে তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায়।
৩৪. “আর সেই সুযোগেই দেখতে পাচ্ছে তপন”– তপন কী দেখতে পাচ্ছিল ?
উত্তরঃ তপনের নিজের ছোটোমেসো একজন লেখক হওয়ায় সে দেখতে পাচ্ছিল, লেখক মানে আকাশ থেকে পড়া কোনো জীব নন, তিনিও তপনের মতোই সাধারণ মানুষ।
৩৫. “ছোটোমাসি সেই দিকে ধাবিত হয়।”— ছোটোমাসি কোন দিকে ধাবিত হয় ?
উত্তরঃ মেসোমশাই যেখানে দিবানিদ্রা দিচ্ছিলেন সেদিকে ছোটোমাসি ধাবিত হয়।
৩৬. “এইসব মালমশলা নিয়ে বসে।” — কীসের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ অল্পবয়সি ছেলেমেয়েরা গল্প লিখতে গিয়ে রাজারানির গল্প, খুন-জখম, অ্যাকসিডেন্ট, না খেতে পেয়ে মরে যাওয়া ইত্যাদি যেসব বিষয়ে লেখে, সেসবের কথা বলা হয়েছে।
৩৭. “এটা খুব ভালো।”— বক্তার এ কথা বলার কারণ কী ছিল ?
উত্তরঃ তপন তার ভরতি হওয়ার দিনের অভিজ্ঞতা আর অনুভূতির বিষয় নিয়ে গল্প লিখেছিল বলে প্রশংসা করেই তপনের মেসোমশাই মন্তব্যটি করেন ।
৩৮. “বিকেলে চায়ের টেবিলে উঠে কথাটা”– চায়ের টেবিলে কোন কথা ওঠে ?
উত্তরঃ তপনের গল্প লেখা আর মেসোমশাইয়ের তা ছাপিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির কথাই বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে।
৩৯. “তপন অবশ্য মাসির এই হইচইতে মনে মনে পুলকিত হয়।”— তপনের এই পুলকের কারণ কী ?
উত্তরঃ তপনের মাসি তপনের লেখা নিয়ে মেসোমশাইয়ের কাছে গিয়ে হইচই করলে তপন মনে মনে পুলকিত হয় কারণ তার লেখার মূল্য একমাত্র মেসোমশাইয়ের পক্ষে বোঝা সম্ভব।
৪০. “যেন নেশায় পেয়েছে”— কোন নেশার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ তপন তার লেখক মেসোকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি গল্প লিখে ফেলে। ছোটোমাসির উৎসাহে মেসো তার গল্প ছাপিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন। এরপর থেকেই তপনকে লেখার নেশায় পায়। তারপর সে দু-তিনটে গল্পও লিখে ফেলে।
৪১. তপনের গল্প পড়ে ছােটোমাসি কী বলেছিলেন ?
উত্তরঃ তপনের গল্প পড়ে ছোটোমাসি প্রশংসা করেছিল এবং একইসঙ্গে সন্দেহ বশত জিজ্ঞেস করেছিল যে, সে গল্পখানা কারো নকল করে লেখেনি তো।
৪২.কোন কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গিয়েছিল ?
উত্তরঃ তপনের নতুন মেসোমশাই একজন লেখক, একথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গিয়েছিল।
৪৩. তপনের লেখা কোন গল্প ততক্ষণে ছােটোমেসোর হাতে চলে গেছে ?
উত্তরঃ তপনের বিদ্যালয়জীবনের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতাকে অবলম্বন করে লেখা গল্প ‘প্রথমদিন’।
৪৪. ‘মেসােকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের’- কেন এমন উক্তি ?
উত্তরঃ তপনের ধারণা ছিল যে লেখকরা অন্য জগতের মানুষ। সেইজন্য তার লেখক-মেসোকে দেখে তার জ্ঞানচক্ষু খুলে গিয়েছিল।
৪৫. ‘মেসাের উপযুক্ত কাজ হবে সেটা’ – কোন কাজের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্পটা কোনো পত্রিকায় ছাপিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
৪৬. ‘তপনের হাত আছে’ – এমন বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ তপনের বয়সী ছেলেরা গল্প লিখলে হয় রাজা রানীর গল্প লেখে, না হয় খুন-জখম, অ্যাক্সিডেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে। তপন নিজের বিদ্যালয় জীবনের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতাকে অবলম্বন করে গল্প লিখেছিল, তাই একথা বলা হয়েছে।
৪৭. ‘দুপুরবেলা সবাই যখন নিথর নিথর’ তখন তপন কী করছিল ?
উত্তরঃ তখন তপন আস্তে আস্তে একটি খাতা আর কলম নিয়ে তিনতলার সিঁড়িতে উঠে গিয়ে গল্প লিখতে শুরু করল।
৪৮. ‘এমন সময় ঘটল সেই ঘটনা।’ – কোন ঘটনার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ ঘটনাটি হল- তপনের ছোটোমাসি আর মেসো তাদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল এবং মেসোর হাতে ছিল এক সংখ্যা ‘সন্ধ্যাতারা’।
৪৯. তপনের লেখা গল্পের বিষয় কী ছিল ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্পের বিষয় ছিল তার বিদ্যালয়-জীবনের প্রথম দিন অর্থাৎ ভর্তির দিনের অভিজ্ঞতা।
৫০. ‘পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে ?’ – কোন ঘটনাকে অলৌকিক বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্প মুদ্রিত হয়ে হাজার হাজার ছেলের হাতে ঘুরবে- এটাই তপনের মতে অলৌকিক ঘটনা।
৫১. গল্প ছাপার পর যে আহ্লাদ হওয়ার কথা তা তপনের হয়নি কেন ?
উত্তরঃ কারণ, তপনের লেখা ছাপানোর পুরো কৃতিত্বটা মেসোকে দেওয়া হচ্ছিল।
৫২. ‘আমাদের থাকলে আমরাও চেষ্টা করে দেখতাম৷’– কেন এমন মন্তব্য ?
উত্তরঃ তপনের মেজোকাকুর মতে, ছোটোমেসোর কারেকশনের জন্যই তপনের গল্পটি ছাপানো হয়েছিল। তাই তিনি বলেছিলেন যে ওইরকম একটি লেখক মেসো থাকলে তারাও লেখক হবার চেষ্টা করতেন।
৫৩. “এর মধ্যে তপন কোথা ?” – কেন এমন বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্পটি কারেকশন করতে গিয়ে নতুন মেসোমশাই গল্পের আগাগোড়া পাল্টে ফেলেছিলেন এবং গল্পের প্রতিটি লাইন তপনের কাছেই আনকোরা মনে হয়েছিল। তাই এমন বলা হয়েছে।
৫৪. ‘বাবা, তাের পেটে পেটে এত!’ – কেন এই উক্তি ?
উত্তরঃ তপনের লেখা গল্প ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। এজন্য তপনের মা তার সন্তানের প্রশংসা করে এই কথা বলেছিল।
৫৫. ‘গভীরভাবে সংকল্প করে তপন।’ – কী সংকল্প করে ?
উত্তরঃ তপন সংকল্প করেছিল যে, যদি কখনো সে তার লেখা ছাপতে দেয় তো নিজে গিয়ে দেবে।
৫৬. ‘গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠলো তপনের’— তপনের গায়ে কাঁটা দেওয়ার কারণ কী ?
উত্তরঃ নিজের লেখা গল্প পড়েই তপনের গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠেছিল।
৫৭. ‘যেন নেশায় পেয়েছে’- কাকে কোন নেশায় পেয়েছিল ?
উত্তরঃ তপনকে গল্প লেখার নেশায় পেয়েছিল।
৫৮. প্রথম গল্পটি লেখার পর তপন তার বাড়িতে কী কী নতুন নাম পেয়েছিল ?
উত্তরঃ কবি, সাহিত্যিক, কথাশিল্পী।
📌 আরও দেখুনঃ
1. মাধ্যমিক বাংলা পাঠ্যসূচী ২০২৪-২৫ Click Here
2. মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন ২০২৫ Click Here
3. মাধ্যমিক বিগত বছরের সমস্ত বিষয়ের প্রশ্নপত্র | Madhyamik Previous Years Question Paper Click Here
4. মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি অনলাইন MCQ মক্ টেস্ট | Madhyamik Preparation MCQ Mock Test Click Here
📌 অন্যান্য বিষয় দেখুনঃ
1. দশম শ্রেণির ইংরেজি সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
2. দশম শ্রেণির ইতিহাস সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
3. দশম শ্রেণির ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
4. দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
5. দশম শ্রেণির ভৌত বিজ্ঞান সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here