কে বাঁচায় কে বাঁচে MCQ Test | অনলাইন মক্ টেস্ট | দ্বাদশ শ্রেণি – Prosnodekho

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Group Join Now

Q ➤ ১. ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’— গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল— (A) কল্লোল পত্রিকায় (B) বঙ্গশ্রী পত্রিকায় (C) দেশ পত্রিকায় (D) ভৈরব পত্রিকায়


Q ➤ ২. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম– (A) প্রবোধচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (B) প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় (C) শ্যামাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় (D) অশোককুমার বন্দ্যোপাধ্যায়


Q ➤ ৩. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা প্রথম গল্পটি হল– (A) সরীসৃপ (B) হারানের নাতজামাই (C) অতসী মামী (D) ছোটো বকুলপুরের যাত্রী


Q ➤ ৪. ‘এতদিন শুধু শুনে আর পড়ে এসেছিল’ — যে ঘটনা শোনা বা পড়ার কথা বলা হয়েছে, সেটি হল – (A) কলেরার প্রাদুর্ভাবের কথা (B) অনাহারে মৃত্যুর কথা (C) রাজনৈতিক হানাহানির কথা (D) ভারত ছাড়ো আন্দোলনের কথা


Q ➤ ৫. ‘ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়োজন হয় না ।’— কার প্রয়োজন হয় না ? (A) টুনুর মা (B) নিখিল (C) মৃত্যুঞ্জয় (D) টুনু


Q ➤ ৬. মৃত্যুঞ্জয় সাধারণত অফিস যাতায়াত করে – (A) বাসে চেপে (B) পায়ে হেঁটে (C) ট্রামে চেপে (D) ট্যাক্সি করে


Q ➤ ৭. ‘বাড়িটাও তার শহরের’ — মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের— (A) বস্তি এলাকায় (B) ঘনবসতিপূর্ণ কেন্দ্রস্থলে (C) নিরিবিলি অঞ্চলে (D) শহরতলিতে


Q ➤ ৮. মৃত্যুঞ্জয়ের বাজার ও কেনাকাটা করে – (A) নিখিল (B) টুনুর মা (C) সে নিজে (D) চাকর ও ছোটো ভাই


Q ➤ ৯. কয়েক মিনিটে মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল।’- কারণ – (A) অফিসে কাজের প্রবল চাপ ছিল (B) প্রচন্ড গরমের মধ্যে হেঁটে সে অফিসে এসেছিল (C) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল। (D) বেশি খাবার খেয়ে ফেলায় তার বমি হচ্ছিল


Q ➤ ১০. আপিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম কী দেখল ? (A) ফুটপাথে মৃত্যু (B) অনাহারে মৃত্যু (C) বস্তিবাসীর মৃত্যু (D) পাগলের মৃত্যু


Q ➤ ১১. ‘মৃতুঞ্জয় জলপান করেছিল’— (A) জলের বোতল থেকে (B) কাচের গ্লাসে (C) স্টিলের গ্লাসে (D) কাঁসার গ্লাসে


Q ➤ ১২. মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের – (A) বমি হয় (B) রাগ হয় (C) শরীরে তার প্রতিক্রিয়া হয় (D) ঘুম পায়


Q ➤ ১৩. মৃত্যুঞ্জয় দুপুরে কী কী খেয়ে অফিসে এসেছিল ? (A) ভাত, ডাল, ভাজা, তরকারি, মাছ, দই (B) ভাত, ডাল, ভাজা, তরকারি, মাংস, দই (C) ভাত, ডাল, ভাজা, ডিমের তরকারি, মাছ, দই (D) ভাত, ডাল, ভাজা, মাছ, দই, মাছ


Q ➤ ১৪. নিখিলের কীসে মন নেই ? (A) কাজে (B) সংসারে (C) অফিসে (D) খেলায়


Q ➤ ১৫. নিখিল ও মৃত্যুঞ্জয় সমপদস্থ হলেও, মৃত্যুঞ্জয়ের মাইনে পঞ্চাশ টাকা বেশি হওয়ার কারণ – (A) সে নিখিলের চেয়ে বড়ো (B) সে কাজেকর্মে দক্ষ (C) সে একটা বাড়তি দায়িত্ব পালন করে (D) সে কর্তৃপক্ষের পছন্দের পাত্র


Q ➤ ১৬. মৃত্যুঞ্জয়ের বৈবাহিক জীবন— (A) আট বছরের (B) সাত বছরের (C) ছ-বছরের (D) ন-বছরের


Q ➤ ১৭. নিখিল রোগা, তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু – (A) আলসে প্রকৃতির লোক (B) সাহসী প্রকৃতির লোক (C) ভীরু প্রকৃতির লোক (D) চালাক প্রকৃতির লোক


Q ➤ ১৮. ‘সে মাথা খুঁড়ছে সেই স্বচ্ছ সমস্যার অকারণ অর্থহীন অনুচিত কাঠিন্যে’- এখানে মৃত্যুঞ্জয়কে তুলনা করা হয়েছে– (A) মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির সঙ্গে (B) রাগী জ্ঞানশূন্য উদ্ভ্রান্ত মানুষের সঙ্গে (C) অসুস্থ রুগির সঙ্গে (D) শার্শিতে আটকানো মৌমাছির সঙ্গে


Q ➤ ১৯. ‘মরে গেল। না খেয়ে মরে গেল।’- বন্তা কে ? (A) টুনুর মা (B) নিখিল (C) মৃত্যুঞ্জয় (D) টুনু


Q ➤ ২০. ‘আনমনে অর্ধ-ভাষণে যেন আর্তনাদ করে উঠল মৃত্যুঞ্জয়।’ মৃত্যুন্বয়ের এই আর্তনাদের কারণ– (A) অনাহারে একজনকে মরে যেতে দেখে সে দুঃখ পেয়েছে (B) অনাহারে একজনকে মরে যেতে দেখে সে ভয় পেয়েছে (C) অনাহারে মৃত মানুষটিকে সে স্বপ্নে দেখেছে (D) অনাহারে মৃত মানুষটি ছিল তার অত্যন্ত পরিচিত


Q ➤ ২১. ‘মৃত্যুঞ্জয়ের ভিতরটা সে পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে।’– সহকর্মী নিখিলের এ কথা মনে হয়েছিল কারণ– (A) মৃত্যুঞ্জয় আর্তনাদ করে উঠেছিল (B) মৃত্যুঞ্জয়ের মর্মাহত অবস্থা (C) মৃত্যুঞ্জয়কে সে আরও কয়েকটি প্রশ্ন করেছিল (D) মৃত্যুঞ্জয়ের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না


Q ➤ ২২. সাধারণ সহজবোধ্য ব্যাপারটা সে ধারণা করতে পারছে না।’- ‘সাধারণ সহজবোধ্য’ ব্যাপারটি ছিল– (A) আকালের দিনে অনাহারে মৃত্যু (B) নিখিলের নির্বিকার অবস্থা (C) মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার অবনতি (D) ভয়াবহ সামাজিক অবক্ষয়


Q ➤ ২৩. ‘সেটা আশ্চর্য নয়।’— বক্তা নিখিলের যা আশ্চর্য নয় বলে মনে হয়েছে, তা হল – (A) সামাজিক দুরবস্থার ভয়াবহ ছবি (B) মানুষের মৃত্যু হলে মর্মাহত হওয়া (C) অনাহারে মানুষের মৃত্যু (D) ফুটপাথে অনাহারক্লিষ্ট মানুষকে মরে যেতে দেখা


Q ➤ ২৪. সে এক সঙ্গে পাহাড়প্রমাণ মালমশলা ঢোকাবার চেষ্টা করছে তার ক্ষুদ্র ধারণাশক্তির থলিটিতে।’- এমন বলার কারণ, মৃত্যুঞ্জয় – (A) গভীরভাবে আতঙ্কিত হয়েছে (B) অনাহারে মৃত্যুর যাবতীয় কার্যকারণ বুঝতে চাইছে (C) শুধুই মৃত্যুযন্ত্রণার কথা ভাবছে (D) খিদের যন্ত্রণার কথা ভাবছে


Q ➤ ২৫. ‘এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি ?’— বক্তার মতে অপরাধটি ছিল– (A) জেনেশুনেও চার বেলা পেট ভরে খাওয়া (B) জেনেশুনেও চুপ করে থাকা (C) যথাযথ সাহায্য না – করা (D) নিজের নির্বিকার বেঁচে থাকা


Q ➤ ২৬. ‘যথেষ্ট রিলিফ ওয়ার্ক’ না হওয়ার কারণ– (A) টাকার অভাব (B) সদিচ্ছার অভাব (C) লোকের অভাব (D) পরিকল্পনার অভাব


Q ➤ ২৭. ‘ধিক্। শত ধিক্ আমাকে।’— বক্তা হলেন– (A) নিখিল (B) টুনুর মা (C) মৃত্যুঞ্জয়ের ভাই (D) মৃত্যুঞ্জয়


Q ➤ ২৮. নিখিলের মতে পৃথিবীতে সবচেয়ে ছোঁয়াচে হল – (A) বেদনা (B) আনন্দ (C) অবসাদ (D) দরদ


Q ➤ ২৯. ‘নিখিলের মনটাও খারাপ হয়ে যায় ।’— নিখিলের মন খারাপ হয়ে যায়, কারণ— (A) মৃত্যুঞ্জয় অসুস্থ হয়ে পড়েছে (B) মৃত্যুঞ্জয় পাগলামি করছে (C) মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর অবস্থা শোচনীয় (D) দুর্ভিক্ষের ভয়াবহতা, অনাহারে মৃত্যু দেখে মৃত্যুঞ্জয়ের চোখ ছলছল করছে


Q ➤ ৩০. ‘অন্নের বদলে বরং সমিধে পরিণত হয়ে যাবে।’- যা সমিধে পরিণত হবে – (A) দুর্ভিক্ষের আগুন (B) হৃদয়ের আগুন (C) চিতার আগুন (D) ক্ষুধার আগুন


Q ➤ ৩১. ‘কিন্তু সেটা হয় অনিয়ম।’— এখানে ‘অনিয়ম’ বলতে বোঝানো হয়েছে– (A) রূঢ় বাস্তবকে গ্রাহ্য করা (B) সংসার ছেড়ে রিলিফ ওয়ার্কে অংশ নেওয়া (C) রুঢ় বাস্তব নিয়মকে উলটে মধুর আধ্যাত্মিক নীতিতে রূপান্তরিত করা (D) রূঢ় বাস্তব কিংবা আধ্যাত্মিক আদর্শ উভয়কেই বর্জন করা


Q ➤ ৩২. ‘একস্থানে তীক্ষ্ণধার হা – হুতাশ করা মন্তব্য করা হয়েছে।’— কোথায় এমন করা হয়েছে ? (A) পত্রিকায় (B) চিঠিতে (C) সংবাদপত্রে (D) বইয়ে


Q ➤ ৩৩. সংবাদপত্রে কতজনের মৃতদেহ ভালোভাবে সদ্‌গতির ব্যবস্থা হয়নি বলে নিন্দা করা হয়েছে – (A) কুড়ি জনের (B) তিরিশ জনের (C) দশ জনের (D) কুড়ি-তিরিশ জনের


Q ➤ ৩৪. চোখ বুলিয়ে নজরে পড়ল’- নিখিলের নজরে পড়ল – (A) ফুটপাথে অনাহারে মৃত মানুষের ছবি (B) গোটা কুড়ি মৃতদেহকে যথাযথভাবে সদ্‌গতির ব্যবস্থা না করার হা-হুতাশ (C) সরকারি রিলিফ ওয়ার্কের প্রশংসা (D) দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের দুরবস্থার কথা


Q ➤ ৩৫. ‘মৃত্যুঞ্জয় একতাড়া নোট নিখিলের সামনে রাখল।’– টাকাটা— (A) নিখিলকে ধার দেবে (B) রিলিফ ফান্ডে দেবে (C) নিখিলকে ঘুষ দেবে (D) অফিসের সকলকে ভূরিভোজ করাবে


Q ➤ ৩৬. সেদিনের পর থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের মুখ বিষণ্ণ-গম্ভীর হয়ে আছে।’— এখানে যে দিনটির কথা বলা হয়েছে – (A) মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর অসুস্থতার দিন (B) নিখিলের সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ার দিন (C) ফুটপাথে প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখার দিন (D) অফিসের কাজে বদলি হওয়ার দিন


Q ➤ ৩৭. নিখিল মাসিক মাইনে থেকে মোট কত টাকা রিলিফ ফান্ডের জন্য রাখতে পারবে বলে ভেবেছে ? (A) দশ টাকা (B) পনেরো টাকা (C) কুড়ি টাকা (D) পঁচিশ টাকা


Q ➤ ৩৮. ‘একটা কাজ করে দিতে হবে ভাই’— এখানে উল্লিখিত কাজটি ছিল— (A) মানি অর্ডারে টাকা পাঠানো (B) অফিসে কিছু বাড়তি দায়িত্ব পালন (C) সাংসারিক বিষয়ে বিশেষ উপকার (D) মাইনের পুরো টাকাটা কোনো রিলিফ ফান্ডে দিয়ে আসা


Q ➤ ৩৯. নিখিল মাইনে থেকে টাকা পাঠাত— (A) দু-জায়গায় (B) চার জায়গায় (C) তিন জায়গায় (D) পাঁচ জায়গায়


Q ➤ ৪০. নিখিল পাঁচ টাকা করে সাহায্য কমিয়ে নেওয়ার কথা ভেবেছিল, কারণ— (A) রিলিফ ফান্ডে দেবে বলে (B) আকালের সময় পেরিয়ে যাওয়ায় আর সাহায্যের প্রয়োজন নেই (C) অফিসে মন্দার কারণে নিখিলের মাইনে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল (D) মৃত্যুঞ্জয় সেখানে পুরো মাইনে পাঠাতে শুরু করেছিল


Q ➤ ৪১. ‘প্রতিমাসে ধার করছিস।’- নিখিলের এমন কথা বলার কারণ – (A) মৃত্যুঞ্জয় ছিল অমিতব্যয়ী (B) মৃত্যুয়ের অফিসে অনেক দেনা ছিল (C) মৃত্যুঞ্জয়ের মাইনের টাকায় মাস চলত না (D) মৃত্যুঞ্জয়ের অসুস্থতার কারণে অনেক খরচ হত


Q ➤ ৪২. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে থাকে– (A) দশজন লোক (B) সাতজন লোক (C) পাঁচজন লোক (D) ন-জন লোক


Q ➤ ৪৩. ‘এক বেলা খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি।’- কারণ – (A) মৃত্যুঞ্জয়ের সাংসারিক অভাব (B) মৃত্যুঞ্জয়ের সাংসারিক অসুস্থতা (C) আকালে পীড়িত মানুষদের খেতে দেওয়ার তাগিদ (D) মৃত্যুঞ্জয়ের সাংসারিক অশান্তি


Q ➤ ৪৪. ‘ভেতরে সে পুড়ছে সন্দেহ নেই।’— এখানে ‘পুড়ছে’ বলতে বোঝানো হয়েছে – (A) মৃত্যুঞ্জয়ের ক্ষোভ ও যন্ত্রণাকে (B) আকালে পীড়িতদের কষ্টে মর্মজ্বালাকে (C) অপমানিত হৃদয়ের রাগকে (D) বিচ্ছেদ ও বিরহের দহনকে


Q ➤ ৪৫. ‘আমি না খেলে উনিও খাবেন না।’- কে খাবে না ? (A) মৃত্যুঞ্জয় (B) নিখিল (C) টুনুর মা (D) টুনু


Q ➤ ৪৬. টুনুর মা’র যা স্বাস্থ্যের অবস্থা, তাতে একবেলা খেয়ে কতদিন টিকতে পারবে বলে নিখিলের মনে সংশয় জাগে – (A) দশ-পনেরো দিন (B) পনেরো-কুড়ি দিন (C) কুড়ি-পঁচিশ দিন (D) পঁচিশ-তিরিশ দিন


Q ➤ ৪৭. ‘এ ভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।’— এমন বলার কারণ – (A) কয়েকজন মানুষের কৃপা – করুণায় খাদ্যাভাব মেটে না (B) এ অনেকটা একজনের বদলে আর একজনকে খাওয়ানো (C) সকলে সমান স্বার্থত্যাগী নয় (D) আসলে এটাও এক ধরনের স্বার্থপরতা


Q ➤ ৪৮. ভূরিভোজনটা অন্যায়, কিন্তু না খেয়ে মরাটা উচিত নয় । ভাই ।’— বক্তার নাম – (A) নিখিল (B) মৃত্যুঞ্জয় (C) টুনুর মা (D) মৃত্যুঞ্জয়ের ভাই


Q ➤ ৪৯. ‘আমি কেটে ছেঁটে যতদূর সম্ভব খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি।’ বক্তা হলেন – (A) মৃত্যুঞ্জয় (B) নিখিলের স্ত্রী (C) টুনুর মা (D) নিখিল


Q ➤ ৫০. ‘ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা।’- মৃত্যুঞ্জয়ের মতে পাশবিক স্বার্থপরতাটি হল – (A) দুর্ভিক্ষের সীমাহীন যন্ত্রণায় মর্মাহত না – হওয়া (B) বেঁচে থাকার প্রয়োজনে যথাযথ খাবার খাওয়ার মানসিকতা (C) সরকারি রিলিফ ওয়ার্কের গুণগান (D) সংসারের প্রতি অত্যধিক মনোযোগ


Q ➤ ৫১. ‘দশজনকে খুন করার চেয়ে নিজেকে না খাইয়ে মারা বড়ো পাপ ।’— নিখিল এ কথা বলেছে – (A) সমাজধর্মের নিরিখে (B) যুগধর্মের নিরিখে (C) ধর্মতত্ত্বের নিরিখে (D) নীতিধর্মের নিরিখে


Q ➤ ৫২. “কিন্তু যারা না খেয়ে মরছে তাদের যদি এই স্বার্থপরতা থাকত ?” — এখানে ‘স্বার্থপরতা’ বলতে নিখিল বোঝাতে চেয়েছে – (A) আত্মকেন্দ্রিকতা (B) আত্মসর্বস্বতা (C) নিজের অধিকারবোধ সম্পর্কে সচেতনতা (D) পরের অধিকারবোধ সম্পর্কে সচেতনতা


Q ➤ ৫৩. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির ছেলেমেয়েগুলির চিৎকার করে কাঁদার কারণ – (A) টুনুর মায়ের কঠোর শাসন (B) মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে না – ফেরা (C) অনাদর ও অবহেলা (D) অনাদর, অবহেলা ও খিদের জ্বালা


Q ➤ ৫৪. মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে সঙ্গে থাকার টুনুর মায়ের সাতর অনুরোধে নিখিল শর্ত দিয়েছিল – (A) তাকে সুস্থ হয়ে ঘর সামলাতে হবে (B) তাকে সুস্থ হয়ে উঠতে হবে (C) তাকে ছেলেমেয়েদের আদরযত্ন করতে হবে (D) তাকে বিছানা থেকে উঠে দু-বেলা খেতে হবে


Q ➤ ৫৫. ‘নিখিলকে বার বার আসতে হয়।’– এর কারণ— (A) মৃত্যুঞ্জয়ের শারীরিক অসুস্থতা (B) টুনুর মায়ের শারীরিক অসুস্থতা (C) মৃত্যুঞ্জয়, টুনুর মা ও তাদের প্রতি নিখিলের দরদ এবং দায়বদ্ধতা (D) মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলেমেয়ের প্রতি নিখিলের ভালোবাসা


Q ➤ ৫৬. টুনুর মা নিখিলকে কী অনুরোধ জানিয়েছিল ? (A) একবেলার খাবার বিলিয়ে দিতে (B) মাইনের অর্থ দান করতে (C) আর্থিক সাহায্য করতে (D) মৃতুঞ্জয়ের খেয়াল রাখতে


Q ➤ ৫৭. মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর কেবলি মনে পড়ে – (A) সংসারের অভাবের কথা (B) স্বামীর কথা (C) ফুটপাথের লোকগুলোর কথা (D) ছেলেমেয়েদের কথা


Q ➤ ৫৮. ‘আচ্ছা, কিছুই কি করা যায় না ? — এখানে ‘কি’ করার কথা বলা হয়েছে ? (A) মৃত্যুঞ্জয়কে সুস্থ করার কথা (B) মৃত্যুঞ্জয়কে খুঁজে বের করার কথা (C) আকালে পীড়িত মানুষগুলোর অন্নসংস্থানের কথা (D) মৃত্যুঞ্জয়ের নিয়মিত অফিস যাওয়ার কথা


Q ➤ ৫৯. ‘দারুণ একটা হতাশা জেগেছে ওর মনে।’— এই হতাশার কারণ – (A) মন্বন্তর ক্রমশ জটিল আকার ধারণ করছে (B) মৃত্যুঞ্জয়ের শারীরিক অবস্থার ক্রমশ অবনতি ঘটছে (C) টুনুর মায়ের শারীরিক অবস্থার ক্রমশ অবনতি ঘটছে (D) যথাসর্বস্ব দান করলেও আকালে পীড়িতদের ভালো করা যাবে না ।


Q ➤ ৬০. ‘দারুণ একটা হতাশা জেগেছে ওর মনে।’- কার মনে হতাশা জেগেছে ? (A) নিখিলের মনে (B) মৃত্যুঞ্জয়ের মনে (C) টুনুর মা’র মনে (D) দুর্ভিক্ষপীড়িতদের মনে


Q ➤ ৬১. ‘একেবারে মুষড়ে যাচ্ছেন দিনকে দিন।’— মৃত্যুঞ্জয়ের এই মুষড়ে যাওয়ার কারণ – (A) অন্তর্মনের হতাশা (B) শারীরিক অসুস্থতা (C) স্ত্রীর অসুস্থতা (D) অফিসের অশান্তি


Q ➤ ৬২. “নিখিল চেষ্টা করে তার ছুটির ব্যবস্থা করিয়ে দিয়েছে।’— এর কারণ— (A) মৃত্যুঞ্জয় শারীরিকভাবে অসুস্থ (B) মৃত্যুঞ্জয় বাড়িতে থাকে না (C) মৃত্যুঞ্জয় অফিসে যায় না (D) মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী অসুস্থ


Q ➤ ৬৩. টুনুর মা নিখিলকে ডেকেছে যা বলে – (A) ঠাকুরপো (B) ভাসুরপো (C) দেবরপো (D) বটঠাকুরপো


This Post Has One Comment

Leave a Reply