WBCHSE CLASS 11 SANSKRIT QUESTION PAPER WITH ANSWER 2017 (একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান প্রশ্নপত্র ২০১৭)
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সংস্কৃত বিষয়ের উত্তরসহ প্রশ্নপত্র যত্নসহকারে সঠিক এবং নির্ভুল উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বহু বিকল্পধর্মী প্রশ্ন (MCQ) এবং অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নের (SAQ) উত্তর বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে দেওয়া হলো। ছাত্র-ছাত্রীদেরকে জানানো যাচ্ছে তোমরা অবশ্যই তোমাদের সাবজেক্ট শিক্ষক-শিক্ষিকার কাছ থেকে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর মিলিয়ে নেবে।
SANSKRIT(XI)
(New Syllabus)
(2017)
Time: 3 Hours 15 Minutes
Full Marks: 80
পরিমিত এবং যথাযথ উত্তরের জন্য বিশেষ মূল্য দেওয়া হবে। বর্ণাশুদ্ধি, অপরিচ্ছন্নতা এবং অপরিষ্কার হস্তাক্ষরের ক্ষেত্রে নম্বর কেটে দেওয়া হবে। উপান্তে প্রশ্নের পূর্ণমান সূচিত আছে।
Special credit will be given for answers which are brief and to the point. Marks will be deducted for spelling mistakes, untidiness and bad handwriting. Figures in the margin indicate full marks for the questions.
1. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করোঃ 1×15=15
গদ্যাংশ
(a) রাজহংস কোথাকার রাজা ছিলেন ?
(i) কলিঙ্গ (ii) বঙ্গ (iii) মগধ (iv) বিদেহ
উত্তরঃ (iii) মগধ।
(b) পদ্মোদ্ভবের পুত্র —
(i) রত্নোদ্ভব (ii) সিতবর্মা (iii) ধর্মপাল
(iv) রাজহংস
উত্তরঃ (i) রত্নোদ্ভব।
(c) এদের মধ্যে রাজহংসের মন্ত্রী ছিলেন ?
(i) সত্যবর্মা (ii) ধর্মপাল (iii) সুমন্ত্ৰ (iv) সুশ্রুত।
উত্তরঃ (i) সত্যবর্মা।
(d) “গোযুগং তে অপহর্তুমিচ্ছতি”– কার
উক্তি ?
(i) ব্ৰাহ্মণ (ii) চৌর (iii) পিশাচ
(iv) এদের কেউ নয়
উত্তরঃ (iii) পিশাচ
পদ্যাংশ
(e) যক্ষপত্নী কোথায় থাকেন ?
(i) রামগিরি (ii) অলকাপুরী (iii) অমরাবতী
(iv) মাল্যবান
উত্তরঃ (ii) অলকাপুরী
(f) গুহ্যক শব্দের অর্থ কী ?
(i) যক্ষ (ii) গন্ধর্ব (iii) শিব (iv) কুবের
উত্তরঃ (i) যক্ষ
(g) বালিকে কে দমন করেছিলেন ?
(i) বামন (ii) পরশুরাম (iii) বরাহ
(iv) বলরাম
উত্তরঃ (i) বামন
(h) “ধরণিধারণকিণচক্রগরিষ্ঠে” – কার – বিষয়ে বলা হয়েছে ?
(i) মৎস্য (ii) কূর্ম (iii) বরাহ (iv) নৃসিংহ
উত্তরঃ (ii) কূর্ম
নাট্যাংশ
(i) “মাতঃ তুভ্যং নমঃ” – কে বলেছেন?
(i) বিবেকানন্দ (ii) সুরেন্দ্রনাথ
(iii) শ্রীরামকৃষ্ণ (iv) যতীন্দ্রবিমল
উত্তরঃ (iii) শ্রীরামকৃষ্ণ
(j) “অহো! মধুরেয়ং সন্ধ্যা” – কার উক্তি ?
(i) শ্রীরামকৃষ্ণ (ii) সুরেন্দ্রনাথ
(iii) বিবেকানন্দ (iv) এদের কেউ নয় ৷
উত্তরঃ (ii) সুরেন্দ্রনাথ
(k) শূন্যস্থান পূরণ করোঃ নৈষ _________
গুরুদেবপরিজ্ঞাতঃ ।
(i) সুরেন্দ্রো (ii) বিবেকানন্দো (iii) যতীন্দ্র (iv) নরেন্দ্র
উত্তরঃ (iv) নরেন্দ্র
(I) “কদাপি ত্বং মৃষা ন নিৰ্দিশসি” – ‘ত্বম্’ কে ?
(i) সুরেন্দ্র (ii) নরেন্দ্র (iii) শ্রীরামকৃষ্ণ
(iv) ভবতারিণী
উত্তরঃ (iv) ভবতারিণী
সাহিত্যের ইতিহাস
(m) নিরুক্তকার কে ?
(i) পিঙ্গল (ii) পাণিনি (iii) যাস্ক (iv) সায়ণ
উত্তরঃ (iii) যাস্ক
(n) কে বেদভাষ্যকার নয় ?
(i) সায়ণ (ii) উবট (iii) মহীধর (iv) পিঙ্গল
উত্তরঃ (iv) পিঙ্গল
(০) কোনটি বেদের অংশ নয় ?
(i) সংহিতা (ii) ব্ৰাহ্মণ (iii) উপনিষদ্
(iv) শিক্ষা
উত্তরঃ (iv) শিক্ষা
2. পূর্ণবাক্যে উত্তর দাওঃ 1×11=11
গদ্যাংশ (যে কোনো তিনটি)
(a) ব্রহ্মরাক্ষস কী চেয়েছিল ?
উত্তরঃ ব্রহ্মরাক্ষস ব্রাহ্মণকে ভক্ষণ করতে চেয়েছিল।
(b) চোরের কী ইচ্ছা ছিল ?
উত্তরঃ চোরের ইচ্ছে ছিল ব্রাহ্মণের বাছুর দুটিকে ছুটি করায।
(c) সুমন্ত্রের পিতার নাম কী ?
উত্তরঃ ধর্মপাল।
(d) সত্যবর্মা কী করেছিল ?
উত্তরঃ ধার্মিক সত্য বর্মা সংসারের অসারতা বুঝে তীর্থভ্রমণে গিয়েছিলেন।
পদ্যাংশ (যে কোনো তিনটি)
(e) ‘দশাবতারস্তোত্রম্’ কোন্ গ্ৰন্থ থেকে সংগৃহীত ?
উত্তরঃ ‘দশাবতারস্তোত্রম্’ গীতগোবিন্দ গ্ৰন্থ থেকে সংগৃহীত।
(f) “পদনখনীরজনিতজনপাবন” – কোন্ অবতার সম্পর্কে বলা হয় ?
উত্তরঃ বামন।
(g) মেঘ কোন্ বংশের ?
উত্তরঃ পুষ্কর ও আবর্তক বংশে।
(h) যক্ষ কোথায় নির্বাসিত হয়েছিল ?
উত্তরঃ রামগিরি পর্বতে।
নাট্যাংশ (যে কোনো তিনটি)
(i) ‘অকারণকৃপাকারিণি’ – কোন্ বিভক্তি ?
উত্তরঃ সম্বোধনে প্রথমা বিভক্তি।
(j) “গুরুদেবস্য অনির্বচনীয়ো মহিমা” কার উক্তি ?
উত্তরঃ সুরেন্দ্রনাথ মিত্রের।
(k) “হৃদয়ং মম নিরন্তরং ক্লিশ্নাতি” – কে বলেছেন ?
উত্তরঃ শ্রীরামকৃষ্ণ
(I) “তস্মৈ তেতো মমোৎকণ্ঠতে” – কার জন্য উৎকণ্ঠা ?
উত্তরঃ তরুণ গায়ক নরেন্দ্রনাথের জন্য শ্রীরামকৃষ্ণের উৎকণ্ঠা।
সাহিত্যের ইতিহাস (যে কোনো দুটি)
(m) মহাপুরাণ কয়টি ?
উত্তরঃ মহাপুরাণ ১৮টি।
(n) মন্ত্রের অপর নাম কী ?
উত্তরঃ মন্ত্রের অপর নাম ঋক্।
(০) কঠোপনিষদ্ কোন্ বেদের অন্তর্গত ?
উত্তরঃ কৃষ্ণ যজুর্বেদের।
3. যে কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাওঃ 5×1=5
(a) পুষ্পপুরীর বর্ণনা দাও৷
উত্তরঃ আচার্য দণ্ডী রচিত দশকুমারচরিতম্ কাব্যের পূর্ব পীঠিকার প্রথম উচ্ছ্বাসে পুষ্পপুরি নগরীর একটি সুন্দর বর্ণনা রয়েছে।কথাশিল্পী দণ্ডী তার বর্ণনা শক্তির অসাধারণ নৈপুণ্যে পুষ্পপুরি নগরীর বর্ণনায় সুন্দর চিত্র অঙ্কন করেছেন।
শক্তিশালী মগধ রাজ্যের রাজধানী পুষ্পপুরী নগরী। কবি প্রথমে পুষ্পপুরী নগরীকে সমস্ত নগরীর মধ্যে আদর্শ স্থানীয় বলে বর্ণনা করেছেন। কবির ভাষায় -“সমস্ত নগরী নিকষায়া মানা’। কবি যেন বিশ্বের সমস্ত নগরগুলোকে কষ্টিপাথরে যাচাই করে পুষ্পপুরী নগরীকে শ্রেষ্ঠত্ব বলে প্রতিপাদন করেছেন।
ধনে জনে পরিপূর্ণ এই নগরীর বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য ও সুসজ্জিত সমৃদ্ধি দোকান ছিল। সেখানে সাজানো থাকত অগণিত রত্নসমূহ। সেই রত্নসমূহ সমুদ্রের মতো নগরীর প্রকাশ করত।
পুষ্পপুরি নগরী সর্বদাই বীরযোদ্ধা সেনারা রক্ষিত ছিল। চতুরঙ্গ বাহিনী ছিল এই নগরীর গর্বের বিষয়। শত্রুপক্ষ মগধরাজ্যকে আক্রমণ করার সাহস পেত না।
মহানায়ক রাজহংস ছিল পুষ্পপুরী নগরীর রক্ষাকর্তা। মধ্যাহ্ন সূর্যের মতো দীপ্যমান। মন্দার পর্বত এর মতো বাহুবিশিষ্ট রাজার ভয়ে শত্রুপক্ষ ভীত থাকতো। এই নগরীর প্রজারা কোন বিদ্রোহ করতো না। নগরীতে সর্বদা শান্তি বিরাজ করত। আর রাজা ও নগরীর কীর্তি মর্তলোক এর সীমা ছাড়িয়ে স্বৰ্গলোকে পাড়ি দিয়েছিল। স্বর্গের অপ্সরা উদ্যানে ভ্রমণকালে রাজা ও রাজ্যের কীর্তিকাহিনী প্রকাশ করতেন।
পুষ্পপুরী নগরী ছিল ধর্ম-কর্মের আধার, যজ্ঞানুষ্ঠানের কর্মশালা। এখানে প্রচুর যাগযজ্ঞ সম্পন্ন করা হতো। যজ্ঞেরর শেষে বিদ্বান, যশস্বী ব্রাহ্মণদের দক্ষিণা দেওয়া হত। অজস্র ব্রাহ্মণদের যাতায়াত এই নগরীকে পবিত্ৰ দেবভূমিতে পরিণত করেছে। পুষ্পপুরী নগরী পুষ্পের ন্যায় সৌন্দর্যমন্ডিত। স্বর্গের ন্যায় শান্তিপূর্ণ। ঐশ্বর্য ও সমৃদ্ধিতে এই নগরী সত্যিই যেন দেব ভূমি।
(b) ‘ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা’-এর সারাংশ লেখ ?
উত্তরঃ কোন এক গ্রামে দরিদ্র এক ব্রাহ্মণ বাস করত।তার নাম ছিল দ্রোণ । এই ব্রাহ্মণ কোন কারণে অন্যের দানের দ্বারা জীবন অতিবাহিত করছিল এছাড়া সে সমস্ত রকম ভোগ্য দ্রব্য হতে বর্জিত ছিল। কোন একজন মহান তাকে দয়া বসত ও দুটি গোবৎস দান করেছিল। এই গোবৎস গুলিকে বহুকষ্টে হৃষ্টপুষ্ট করে বড় করে তুলেছিল।
হঠাৎ একটি চোর গরু দুটিকে চুরি করার জন্য বাঁধার দড়ি নিয়ে ব্রাহ্মণের বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা করল। অর্ধেক পথ গেলে এক বিশাল আকৃতির পিশাচের সাথে সাক্ষাৎ হলো। এরপর একে অপরের সাথে পরিচয় হওয়ার যেহেতু দুজনের উদ্দেশ্য প্রায় এক ফলে তাদের মধ্যে সখ্যতা গড়ে উঠলো।
ব্রাহ্মণের বাড়ির কাছে গিয়ে তারা দু’জনে অপেক্ষা করতে লাগলো। ব্রাহ্মণ ঘুমিয়ে পড়লে ব্রহ্মরাক্ষস প্রথমে ব্রাহ্মণ কে খেতে চাইলে চোর বাধা দিয়ে বলে সে আগে চুরি করতে চায় কারণ ব্রাহ্মণ কেক খেতে গিয়ে যদি কোনো বিপত্তি হয় তাহলে তারার গরু দুটি চুরি করা হবে না।অপরদিকে ব্রহ্মরাক্ষস এর যুক্তি চুরির সময় গরুর শব্দে যদি ঘুম ভেঙ্গে যায় তাহলে তাকে না খেয়ে থাকতে হবে। এভাবে বিবাদের ফলে ব্রাহ্মণের ঘুম ভেঙ্গে যায়।তখন ব্রাহ্মণ মন্ত্র শক্তি দ্বারা রাক্ষসকে দাঁড়ালো এবং উত্তোলিত লাঠির দ্বারা চোরের হাত থেকে গরু দুটিকে রক্ষা করল।
গল্পের নীতিশিক্ষাঃ শত্রুরা পরস্পরের মধ্যে বিবাদ করলে সাধারণ মানুষের এই উপকার হয়।
4. যে কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাওঃ 5×1=5
(a) যে কোনো তিনটি অবতারের বর্ণনা দাও।
উত্তরঃ বৈষ্ণব কবি জয়দেব ভক্তিমূলক গীতিকাব্য “গীতগোবিন্দম্ ”। এই কাব্যের মূল বিষয় রাধাকৃষ্ণের প্রণয়। কবি রাধা কৃষ্ণের প্রেমলীলা বর্ণনা প্রসঙ্গে প্রথম সর্গের বিষ্ণুর দশাবতারের বর্ণনা করেছেন।
পৃথিবীতে বিভিন্ন সময়ে অনাচার বা পাপে পূর্ণ হলে,সেই পাপকে বিনাশ করতে ভগবান বিষ্ণু যুগে যুগে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছেন,একেই বলা হয় অবতার। বিষ্ণুর দশ অবতারগুলির মধ্যে তিনটি অবতার হলো—
মৎস্য অবতারঃ মৎস্য ভগবান বিষ্ণুর প্রথম অবতার রূপ। এই অবতার রূপে সত্যযুগে বিষ্ণুর আবির্ভাব। পুরাণ অনুযায়ী পৃথিবীর প্রথম মানুষ মনুকে এক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে মৎস্য রূপে বিষ্ণু আবির্ভূত হন। শরীরের উপরের অংশ পুরুষ মানুষের মত কিন্তু নীচের অংশ মাছের মত।
“প্রলয় পয়োধি জলে ধৃতবানসি বেদং।
বিহিত বহিত্র চরিত্র অখেদম্।”
কূর্ম অবতারঃ ভগবান বিষ্ণুর দ্বিতীয় অবতার কূর্ম বা কচ্ছপ। সত্যযুগে এই অবতার রূপে বিষ্ণু আবির্ভূত হন। সমুদ্র মন্থন কালে পৃথিবী টলমল করতে থাকলে কচ্ছপ রূপ ধারণ করে ভগবান বিষ্ণু নিজের পৃষ্ঠে ধারণ করেন। সেই থেকে তার পিঠে চক্রের মত ক্ষত চিহ্ন দেখা যায়—”ধরণি ধারনকিণ চক্রগরিষ্ঠে”।
বরাহ বা শূকর অবতারঃ বন্য শূকরের রূপ ধারণ করেছিলেন ভগবান বিষ্ণু। এটি তাঁর তৃতীয় অবতার। বরাহ অবতারে তিনি সত্য যুগে আবির্ভূত হন। যখন পৃথিবী অতি পাপের ভার বহন করতে না পেরে পাতালে প্রবেশ করছিল। তখন শ্রী বিষ্ণুর বরাহ রূপ ধারণ করে দাঁতের অগ্রভাগে বিশাল পৃথিবীকে ধারণ করেন। দেখে মনে হয় যেন চন্দ্রের উপর কল্পিত কলঙ্ক রেখার মতো পৃথিবী শোভা পাচ্ছে—
“বসতি দশনশিখরে ধরনি তব লগ্না
শশিনি কলঙ্ককলেব নিমগ্না”।
(b) মেঘদূতের যে কোনো একটি শ্লোক ব্যাখ্যা করো।
মেঘদূতম্ শ্লোক নং -১
কশ্চিৎ কান্তাবিরহগুরুনা স্বাধিকারপ্রমত্তঃ
শাপেনাস্তংগমিতমহিমা বর্ষভোগ্যেণ ভর্তুঃ
যক্ষশ্চক্রে জনকতনয়াস্নানপুণ্যোদকেষু
স্নিগ্ধচ্ছায়াতরুষু বসতিং রামগির্যাশ্রমেষু।।
বঙ্গানুবাদঃ
নিজ কর্তব্য কর্মে অবহেলা করার জন্য কোনো এক যক্ষ তার প্রভুর অভিশাপে এক বছরের জন্য নির্বাসিত হলেন। প্রিয়তমার বিরহে তার সমস্ত সৌন্দর্য ম্লান হল। সেই যক্ষ জনক কন্যা সীতা দেবীর স্নানের পবিত্র জলাশয় ও স্নিগ্ধ ছায়া তরুতে রামগিরি আশ্রমে বসবাস করেছিলেন
5. যে কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাওঃ 5×1=5
(a) পাঠ্যাংশের অন্তর্গত যে কোনো একটি গানের বিষয়বস্তু বর্ণনা করো।
(b) রামকৃষ্ণ ও নরেন্দ্রনাথের কথোপকথন নিজের ভাষায় লেখো।
6. যে কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাওঃ 5×1=5
(a) পঞ্চতন্ত্র সম্পর্কে লেখ।
(b) মহাভারত সম্পর্কে লেখো।
7. ভাবসম্প্রসারণ করোঃ (যে কোনো একটি) 4×1=4
(a) যাচ্ঞা মোঘা বরমধিগুণে নাধমে লব্ধকামা।
(b) দলিতহিরণ্যকশিপুতনুভূঙ্গম্।
ব্যাকরণ ও অনুবাদ
৪. সন্ধি করোঃ (যে কোনো দুটি) 1×2=2
(a) অমী + অশ্বাঃ। উত্তরঃ অমীঅশ্বাঃ(সন্ধি নিষেধ) ৷
(b) নৈ + অকঃ। উত্তরঃ নায়কঃ।
(c) যজ্ঞবিধেঃ + অহহ। উত্তরঃ যজ্ঞবিধেরহহ।
(d) তস্মিন্ + অদ্রৌ। উত্তরঃ তস্মিন্নদ্রৌ।
9. সন্ধিবিচ্ছেদ করোঃ (যে কোনো দুটি) 1×2=2
(a) রামগির্যাশ্রমেষু। উত্তরঃ রামগিরি + আশ্রমেষু।
(b) গঙ্গোদকম্। উত্তরঃ গঙ্গা + উদকম্
(c) কবেরিদম্। উত্তরঃ কবেঃ + ইদম্
(d) কলেব। উত্তরঃ কলা + ইব৷
10. শব্দরূপ লেখোঃ (যে কোনো তিনটি) 1×3=3
(a) ফল, সপ্তমী একবচনম্।
(b) হরি, ষষ্ঠী একবচনম্।
(c) অস্মদ্, চতুর্থী বহুবচনম্।
(d) রমা, দ্বিতীয়া বহুবচনম্।
11. ধাতুরূপ লেখোঃ (যে কোনো তিনটি) 1×3=3
(a) √ भू + लोट् प्रथमपुरुष द्विबचनम्।
(b) √ गम् + लुट् उत्तमपुरुष एकवचनम्।
(c) √ स्था + लू प्रथमपुरुष बहुवचनम्।
(d) √ हस् + बिधिलि प्रथमपुरुष एकवचनम्।
12. পরিনিষ্ঠিতরূপ লেখোঃ (যে কোনো চারটি) 1×4=4
(a) র্ + ক্তবতু (মূল প্রাতিপদিকম্)।
(b) প্ৰ-দা + ল্যপ্।
(c) ধা + ক্ত্রাচ্।
(d) ভূ + তব্য (মূল প্রাতিপদিকম্)।
(e) গম্ + শতৃ (মূল প্রাতিপদিকম্)।
13. প্রদত্ত পদ দ্বারা বাক্যরচনা করোঃ (যে কোনো দুটি) 1×2=2
(a) अन्तिके (শেষে)।
উত্তরঃ कक्षाया: अन्ते अभ्यासं कारयति
(b) समिपे (কাছে)
উত্তরঃ मम गृहं समीपे एव अस्ति।
(c) सह (সঙ্গে / ধৈর্য)
উত্তরঃ सहन करने वाला का अर्थ देता है
14.রেখাঙ্কিত পদের কারণসহ কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করোঃ (যে কোনো চারটি) 1×4=4
(a) কাকেভ্যঃ দধি রক্ষ।
উত্তরঃ এখানে ‘কাকেভ্যঃ’ পদটিতে ত্রাণার্থক ‘রক্ষ’ ধাতুর প্রয়োগে অপাদান কারক -এ পঞ্চমী বিভক্তি হয়েছে।
(b) भयात् बालिका कम्पते।
(c) पित्रा सह पुत्र: गच्छति।
(d) पर्वतेषु हिमालयः उन्नत:।
(e) शिखया बटु: ज्ञात:।
15.নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদটি পড়ে সংস্কৃত ভাষায় নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
(a)
(b)
(c)
16.বাংলা ইংরেজি হিন্দীতে অনুবাদ করোঃ (যে কোনো একটি) 5
(a)
(b)