1. ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
2. ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
3. ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here
4. ষষ্ঠ শ্রেণির সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট প্রশ্ন Click Here
ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা
হ য ব র ল
—সুকুমার রায়
প্রথম পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
(১ – ১৪ পৃষ্ঠা)
১. ‘হ য ব র ল’ বইটির লেখক কে ?
উত্তরঃ ‘হ য ব র ল’ বইটির লেখক সুকুমার রায়।
২. লেখক এর বুকের মাপ, গলার মাপ সব 26 ইঞ্চি হচ্ছিল কেন ?
উত্তরঃ বুড়ো যে ফিতে দিয়ে মাপছিল সেই ফিতের উপর শুধু 26 সংখ্যাটাই ছিল।
৩. লেখকের রুমালটি কিসে পরিণত হয়েছিল ?
উত্তরঃ লেখকের রুমালটি বিড়ালে পরিণত হয়েছিল।
৪. রুমালটা কোথায় বেড়ালে পরিণত হয়েছিল ?
উত্তরঃ সুকুমার রায় রচিত হ য ব র ল গল্পে রুমালটি গাছতলায় ঘাসের উপর বেড়াল হয়ে গেছিল।
৫. শেষ পর্যন্ত বিড়াল কোথায় চলে গেল ?
উত্তরঃ শেষ পর্যন্ত বেড়ালটা ফ্যাচ ফ্যাচ করে হাসতে হাসতে লেজ খাড়া করে বাগানের বেড়া টপকে পালিয়ে গেল।
৬. কাক ও বুড়ো দুজনে মিলে লেখকের বয়স ও ওজন কত অনুমান করেছিল ?
উত্তরঃ বয়স 37 বছর, ওজন আড়াই সের।
৭. ‘হ য ব র ল’ গল্পটিতে কোন ঋতুর উল্লেখ আছে ?
উত্তরঃ গ্রীষ্ম ঋতুর উল্লেখ আছে।
৮. ‘সাত দু-গুণে কত হয় ?’ উদ্ধৃত কথাটি কে বলেছিল ?
উত্তরঃ উদ্ধৃত কথাটি দাঁড় কাক বলেছিল ।
৯. কাক কী দিয়ে, কীসের উপর লিখে হিসাবটা করছিল ?
উত্তরঃ কাক খড়ি দিয়ে, বুড়োর টাকের উপর লিখে হিসাবটা করছিল ।
১০. তিব্বত যাওয়ার ঠিকানা কে ঠিক ঠিক বলে দিতে পারে ?
উত্তরঃ তিব্বত যাওয়ার ঠিকানা গেছো দাদাঠিক ঠিক বলে দিতে পারে।
১১. গাছ থেকে যে বুড়ো নেমেছিল তার চেহারা কেমন ছিল ?
উত্তরঃ বুড়ো ছিল লম্বায় দেড় হাত, পা পর্যন্ত সবুজ রঙের দাড়ি, আর মাথা ভরা টাক।
১২. কতদিন পার হলেও কাকের হিসাব করা হয়ে ওঠেনি ?
উত্তরঃ 19 দিন পার হলেও কাকের হিসাব করা হয়ে ওঠেনি।
১৩. গল্প কথককে গরম লাগলে বিড়াল কোথায় যেতে বলেছে ?
উত্তরঃ গল্প কথককে গরম লাগলে বিড়াল কথককে তিব্বতে যেতে বলেছে ।
১৪. গেছো দাদার সঙ্গে দেখা হওয়ার জো নেই কেন ?
উত্তরঃ এ কিছু দাদা এক জায়গায় থাকে না, বারবার জায়গা বদল করে বলে তার সঙ্গে দেখা হওয়ার জো নেই।
১৫. ‘আমার কেমন রাগ ধরে গেল।’ – কোন কথা শুনে লেখোকের রাগ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ‘এই মনে করো চন্দ্রবিন্দু’ ‘এই মনে করো তিব্বত’ এই ধরনের একই কথা বিড়াল বলতে থাকলে লেখোকের রাগ হয়েছিল।
১৬. গেছোদাদা কী কাজে সাহায্য করে ?
উত্তরঃ কেউ কোথাও যেতে চাইলে তাকে রাস্তা বলে দেওয়া।
১৭. চশমা শব্দটি কীভাবে গঠিত হয়েছে ?
উত্তরঃ চন্দ্রবিন্দুর ‘চ’ বিড়ালের তালব্য ‘শ’ রুমালের ‘মা’।
১৮. গেছো দাদা কোথায় থাকে ?
উত্তরঃ গেছো দাদা গাছে থাকে।
১৯. গাছের ফোকর থেকে হঠাৎ কে বেরিয়ে এসেছিল ?
উত্তরঃ হঠাৎ গাছের ফোকর থেকে এক বুড়ো বেরিয়ে এসেছিল।
২০. ‘তাহলে তোমায় এখন কি বলে ডাকবো ?’ — বিড়াল কী উত্তর দিয়েছিল ?
উত্তরঃ বেড়ালও বলতে পারো, রুমালও বলতে পারো, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পারো।
২১. বিড়াল দেখতে কেমন ছিল ?
উত্তরঃ মোটাসোটা লাল টকটকে।
২২. লেখক সুকুমার রায় কোথায় ঘুমিয়ে ছিলেন ?
উত্তরঃ লেখক সুকুমার রায় গাছতলায় ঘুমিয়ে ছিলেন।
২৩. বসতেই কে যেন ভাঙা ভাঙা মোটা গলায় বলে উঠলো।’ – কে, কী বলেছিল ?
উত্তরঃ একটি দাঁড় কাক লেখক কে জিজ্ঞেস করেছিল ‘সাত দু-গুনে কত হয় ?’।
২৪.“এতো হামেশাই হচ্ছে।”—হামেশাই কী হচ্ছে?
উত্তরঃ একটা ডিম থেকে দিব্যি একটা প্যাঁকপেঁকে হাঁস হামেশাই হচ্ছে।
২৫.“আমি ভারী অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম।”— কে, কেন অপ্রস্তুত হয়ে গিয়েছিল?
উত্তরঃ কথক অপ্রস্তুত হয়ে গিয়েছিলেন, কারণ বেড়ালের চন্দ্রবিন্দুর হেঁয়ালি না বুঝতে পারার কারণে বেড়ালটা তাঁর দিকে তাকিয়ে এক চোখ বুজে বিশ্রী ফ্যাচফেচে হাসি হাসছিল।
২৬. বেড়ালের মতে তিব্বতে যাওয়ার সিধে পথটি কী ? (পর্ষদ নমুনা প্রশ্ন)
উত্তরঃ বেড়ালের মতে তিব্বত যাওয়ার সোজা রাস্তাটি হল- কলকাতা, ডায়মন্ড হারবার, রানাঘাট। এই পথে সওয়া এক ঘণ্টার মতো সময় লাগবে।
২৭. গেছোদাদা কে ? তিনি কোথায় থাকেন ?
উত্তরঃ রুমাল থেকে পরিণত হওয়া বেড়ালের একরকম দাদা। গেছোদাদা গাছে থাকে।
২৮. “কিছুতেই দেখা হওয়ার জোনেই।”— কার সঙ্গে কেন দেখা হবার জো নেই ?
উত্তরঃ গেছোদাদার সঙ্গে দেখা হবার জো নেই, কেন-না সে সবসময় এক জায়গায় থাকে না।
২৯. ‘সে অনেক হাঙ্গামা।’—কোন্ হাঙ্গামার কথা এখানে বলা হয়েছে?
উত্তরঃ গেছোদাদার সঙ্গে দেখা করার অনেক হাঙ্গামার কথা এখানে বলা হয়েছে।
*******************************************
দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
(১৫ – ২৭ পৃষ্ঠা)
(১ নম্বরের প্রশ্নোত্তর)
১. কাক্কেশ্বর কুচকুচের নিবাস কোথায় ?
উত্তরঃ ৪১ নং গেছো বাজার, কাগেয়াপটি।
২. গাছের ফোকর থেকে যে বুড়োটা নেমেছিল তার পরিচয় দাও।
উত্তরঃ বুড়োটি দেড় হাত লম্বা, তার পা পর্যন্ত সবুজ রঙের দাড়ি, হাতে একটা হুঁকো, তাতে কলকে-টলকে কিছু নেই, আর মাথা ভরা টাক।
৩. গাছের ফোকর থেকে নেমে আসা বুড়োটি কথকের ওজন ও বয়স কত বলেছিল ?
উত্তরঃ কথকের ওজন আড়াই সের ও বয়স সাঁইত্রিশ।
৪. কথকের অনুসারে তার নিজের বয়স কত ?
উত্তরঃ কথকের অনুসারে তার নিজের বয়স আট বছর তিন মাস।
৫. বুড়োর কথা অনুসারে তাদের বয়স কত হলে ঘুরিয়ে দেয় ?
উত্তরঃ বুড়োর কথা অনুসারে তাদের বয়স ৪০ হলেই ঘুরিয়ে দেয় অর্থাৎ বয়স আর বাড়ে না কমতে থাকে।
৬. রাক্ষসটা ঘুমের ঘোরে কী বলে খাট থেকে পড়ে গিয়েছিল ?
উত্তরঃ হাঁউ-মাঁউ-কাঁউ, মানুষের গন্ধ পাওয়া পাঁচ বলে হুড় মুড় করে খাট থেকে পড়ে গিয়েছে।
৭. কাক তার হিসেব লেখা স্লেট টা বুড়োর টেকো মাথায় ফেললে বুড়ো কীভাবে কাঁদতে লাগলো ?
উত্তরঃ “ও মা— ও পিসি— ও শিবুদা” বলে হাত পা ছুঁড়ে কাঁদতে লাগলো।
৮. বিজ্ঞাপনে কয় প্রকার কাকের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ বিজ্ঞাপনে তিন প্রকার কাকের কথা বলা হয়েছে। তারা হলো— দাঁড় কাক, পাতিকাক ও রাম কাক।
৯. এল. সি. এম (LCM) ও জি. সি. এম (GCM) কথার অর্থ কী ?
উত্তরঃ এল. সি. এম কথার অর্থ ল. সা. গু (LCM= Least common multiple) ও জি. সি. এম কথার অর্থ গ. সা. গু (GCM= Greatest Common Measure)
১০. কাকে দেখে বােঝা যাচ্ছিল না সে ‘মানুষ না বাঁদর, প্যাঁচা না ভূত’?
উত্তরঃ হিজি বিজ বিজ’কে দেখে বোঝা যাচ্ছিল না সে মানুষ না বাঁদর, প্যাঁচা না ভূত।
১১. কার নাম বিস্কুট ?
উত্তরঃ হিজি বিজ্ বিজ্ অরফে তকাই এর শশুরের নাম বিস্কুট।
১২. ঝোপের আড়াল থেকে যে মস্ত দাড়িওয়ালা একটা ছাগল বেরিয়ে এসেছিল তার নাম কী ?
উত্তরঃ শ্রী ব্যাকরণ সিং।
১৩. ছাগলটির নাম ব্যাকরণ হওয়ার কারণ কী ?
উত্তরঃ ছাগলটি খুব চমৎকার ‘ব্যা’ করতে পারে তাই তার নাম ব্যাকরণ।
(৩ নম্বরের প্রশ্নোত্তর)
১. হিজিবিজবিজ কে ? তার একটি গল্প নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তরঃ হিজি বিজ বিজ হলো অদ্ভুত এক জন্তু।
তার একটি গল্প হলো-পৃথিবীটা যদি চ্যাপটা হতো, আর সব জল গড়িয়ে ডাঙায় এসে পড়ত, আর ডাঙার মাটি সব ঘুলিয়ে প্যাচ প্যাচে কাদা হয়ে যেত আর লোকগুলো সব আছাড় খেয়ে পড়ত।
২. কাক্কেশ্বর কুচকুচে কোথায় থাকে? তার পরিচয় কী ?
উত্তরঃ শ্রী কাক্কেশ্বর কুচকুচে থাকে ৪১ নং গেছোবাজার, কাগেয়াপটিতে।
শ্রী কাক্কেশ্বর কুচকুচে একজন জ্যোতিষী। তিনি হিসাবি, বেহিসাবি, খুচরা ও পাইকারি সকল প্রকার গণনার কার্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করে থাকেন জুতোর মাপ গায়ের রং কান কটকট করে কিনা জীবিত কে মৃত ইত্যাদি বিবরণ পাঠালে তিনি ফিরতি ডাকে ক্যাটালগ পাঠিয়ে থাকেন।
৩. উধাে আর বুধাের কীর্তিকলাপের কথা কয়েকটি বাক্যে লেখাে।
উত্তরঃ কাক হুঁকোওয়ালা বুড়োকে টাক বলায় বুড়ো রেগে গিয়ে বুধোকে ডাক দেয়। গাছের ফোকর থেকে বুধো মস্ত একটা পোঁটলা সমেত হুড়মুড় করে মাটিতে গড়িয়ে পড়ল এবং বোঁচকার নীচে চাপা পড়ে হাত পা ছুঁড়ছিল। তাকে টেনে না তুলে বুধো তার উপর চেপে বসে। আসলে উধো আর বুধোর মধ্যে রোজ মারামারি চলে। মুহূর্তের মধ্যে উধো চিৎপাত হলো এবং শুয়ে হাঁপাতে লাগল। বুধো তখন টাকে হাত বোলাতে বোলাতে ছটফট করতে লাগল। তারপর দুজনে উঠে খানিক গলা জড়িয়ে কাঁদল এবং কোলাকুলি করে খোসমেজাজে গাছের ফোকরের মধ্যে ঢুকে পড়ল।
৪. “বিজ্ঞাপন পেয়েছ ? হ্যান্ডবিল ?”— বিজ্ঞাপনটি কার ? বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু কী ছিল ?
উত্তরঃ বিজ্ঞাপনটি ছিল কাক্কেশ্বর কুচকুচের। তার অফিস ছিল ৪১নং গেছোবাজার, কাগেয়াপটি।
বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু ছিল জ্যোতিষবিচার সংক্রান্ত। সব ধরনের গণনাকার্য করা হতো। এমনকি ডাকযোগে সমস্ত বিবরণ জানালে বিচার করে ক্যাটালগ পাঠানোর ব্যবস্থা আছে। বাজারে অনেক কাকেরা ব্যবসা চালালেও তারাই রায়বংশীয় কুলীন দাঁড়কাক। সুতরাং নকল কাকেদের বিচারপদ্ধতি থেকে প্রতারিত না হবার অনুরোধও বিজ্ঞাপনে আছে।
৫.“একটা কথাও বিশ্বাস করি না” – বক্তা কে ? সে কোন কথা বিশ্বাস করে না ?
উত্তরঃ ‘হযবরল’ গল্পের কথক আলোচ্য উদ্ধৃত অংশের বক্তা।
হিজিবিজবিজ্ জানাল যে তার মতো তার ভাই, বাবা ও পিসের নামও হিজিবিজবিজ্। লেখক প্রতিবাদ করায় সে আবার বলতে লাগল তার নাম তকাই। তার মেসো, শ্বশুরের নামও তকাই। ধমক খেয়ে সে বয়ান পালটে বলল যে তার শ্বশুরের
নাম বিস্কুট। বক্তা রেগে গিয়ে জানালেন যে তিনি তার কোনো কথা বিশ্বাস করেন না ৷
৬. ‘বছর হলেই আমরা বয়স ঘুরিয়ে দিই’— বক্তা কে ? তাদের বয়স ঘুরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটি লেখো।
উত্তরঃ উদ্ধৃত অংশটির বক্তা একটি কাক।
কাকদের জগতে বয়স বাড়ে চল্লিশ বছর পর্যন্ত। তারপরই শুরু হয় বয়স্ক মার পালা। কাকদের বয়স ৪০ হলেই তারা তাদের বয়স ঘুরিয়ে দেয়। অর্থাৎ তাদের বয়স একচল্লিশ বিয়াল্লিশ হয় না, ঊনচল্লিশ, আটত্রিশ, সাঁইত্রিশ করে করে বয়েস কমতে থাকে। এমনি করে যখন ১০ পর্যন্ত নামে তখন আবার বয়স বাড়তে দেওয়া হয়।
৭. শ্ৰী ব্যাকরণ সিং, বি.এ. খাদ্যবিশারদ। – হ য ব র ল -তে এভাবে কার পরিচয় দেওয়া হয়েছে ? এই নামকরণের ব্যাখ্যা দাও।
উত্তরঃ কথক ও হিজি বিজ বিজ এর মধ্যে যখন জোর তর্কাতর্কি চলছে, সেই সময় ঝোপের আড়াল থেকে একটা মস্ত দাড়িওয়ালা ছাগল হঠাৎ উঁকি মেরে জিজ্ঞেস করে— তাকে নিয়েই কিছু কথা হচ্ছে কিনা। উদ্ধৃত অংশে তারই পরিচয় দেওয়া হয়েছে এইভাবে। সে চমৎকার ‘ব্যা’ করতে পারে বলে তার নাম ব্যাকরণ, তার মাথায় দুটো শিং আছে বলে পদবী শিং। ইংরেজিতে লেখা হয় B.A অর্থাৎ ‘ব্যা’। কোন কোন জিনিস খাওয়া যায় আর কোন জিনিস খাওয়া যায় না তা নিয়ে নিজে পরীক্ষা করে বলে তার উপাধি হচ্ছে খাদ্য বিশারদ।
📌আরও পড়ুনঃ
1. ষষ্ঠ শ্রেণি হ য ব র ল ১ থেকে ১৪ পৃষ্ঠার প্রশ্নোত্তর Click Here
2. ষষ্ঠ শ্রেণি হ য ব র ল ১৫ থেকে ২৭ পৃষ্ঠার প্রশ্নোত্তর Click Here
3. ষষ্ঠ শ্রেণি হ য ব র ল ২৮ থেকে ৪৫ পৃষ্ঠার প্রশ্নোত্তর Click Here
পেঁচা গম্ভীর মুখে খরগোশকে কি হুকুম করেছিল
পেঁচা গম্ভীর মুখে খরগোশ কে হুকুম করলো যে “যা বলছি লিখে নাও” ।
পেঁচা গম্ভীর হয়ে খরগোশকে হুকুম করলো “যা বলছি লিখে নাও”
পেঁচা গম্ভীর মুখে খরগোশ কে হুকুম করলো যে “যা বলছি লিখে নাও” ।
badshagg360@gmail.com
হযবরল গল্পের মোকদ্দমার বিচারক কে ছিল?
প্যাঁচা।
মোকদ্দমার রায়ে কে শাস্তি পেয়ে ছিলো?
ন্যাড়া।
ধর্মবতার হুজুর কে কাকে বলেছে??
কুমির প্যাঁচাকে বলেছে।