Class 7 Bengali 2nd Unit Test Question Paper with Answer Set-7 | সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৭

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Group Join Now

CLASS 7 BENGALI SECOND SUMMATIVE EVALUATION WBBSE

Class 7 Bengali 2nd Unit Test Question Paper with Answer Set-7 | সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৭

📌 সপ্তম শ্রেণি সমস্ত বিষয়ের প্রশ্নপত্র | Class 7 All Subject Question Paper

দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
বিষয়ঃ বাংলা
সপ্তম শ্রেণি
পূর্ণমানঃ ২৫     সময়ঃ ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

সিলেবাস—

সাহিত্য মেলা : কার দৌড় কতদূর, নোট বই, মেঘ চোর, দুটি গানের জন্মকথা, কাজী নজরুলের গান, স্মৃতি চিহ্ন, চিরদিনের

মাকু : তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম অধ্যায়।

ব্যাকরণ : বাংলা বানান, নানা রকম শব্দ নির্মিতিঃ প্রবন্ধ রচনা / চিঠি।

SET – 7

১. সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : (যে-কোনো পাঁচটি) : ১×৫=৫

১.১ অসীমা যে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করেন— (অক্সফোর্ড / হার্ভার্ড / দিল্লি )।

উত্তরঃ হার্ভার্ড।

অথবা,

‘গানের রিহার্সাল হয়েছিল ডাক্তার নীলরতন সরকারের হরিশচন্দ্রের বাড়িতে’— কে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ? ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর / গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর / দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর)।

উত্তরঃ দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১.২ ঢেঁকিকে নাচায় পায়ে— ( গ্রাম্যবধূ / কৃষক-বধূরা / গ্রামের কৃষকেরা / ঠাকুমা)।

উত্তরঃ কৃষক-বধূরা।

অথবা,

‘ভালো কথা শুনি যেই চটপট লিখি তাই’— চটপট কী লেখা হয় ? (ফড়িঙের কটা ঠ্যাং / ফড়িঙের আটটা ঠ্যাং / ফড়িং এর ১০টা ঠ্যাং )।

উত্তরঃ ফড়িঙের কটা ঠ্যাং।

১.৩ সঠিক বানানটি বেছে নাও — (চান্দ্রায়ন / চান্দায়ণ / চান্দ্রায়ণ / চন্দ্রায়ণ)।

উত্তরঃ চান্দ্রায়ন

১.৪ ‘দুমদাম’ এটি কি ধরনের শব্দ— (ধ্বন্যাত্মক শব্দ / অনুকার শব্দ / শব্দদ্বৈত / যোগরূঢ় শব্দ)।

উত্তরঃ অনুকার শব্দ।

১.৫ গলায় গলায় ভাব।– বাক্যটিতে ‘গলায় গলায়’ শব্দদ্বৈতটি ব্যবহৃত হয়েছে– (নিয়মিত অর্থে / দ্রুত অর্থে / বহুলতা বোঝাতে / গভীরতা বোঝাতে)।

উত্তরঃ গভীরতা বোঝাতে

১.৬ ঠিক বানানটি বেছে নাও : (ব্যাস্ত / ব্যস্ত / ব্যস্থ / ব্যাশ্ত)

উত্তরঃ ব্যস্ত

২. একটি বাক্যে উত্তর দাও : (যে-কোনো পাঁচটি) : ১×৫=৫

২.১ কার দৌড় কদ্দূর পাঠ্যাংশে রয়েছে এমন একটি নিশাচর প্রানীর নাম লেখো।

উত্তরঃ পাঠ্যাংশে রয়েছে এমন একটি নিশাচর প্রাণী হল শেয়াল।

২.২ কত সালে রবীন্দ্রনাথ জেনিভা থেকে রাশিয়ায় গিয়েছিলেন ?

উত্তরঃ ১৯৩০ সালে রবীন্দ্রনাথ জেনিভা থেকে রাশিয়ায় গিয়েছিলেন।

২.৩ বর্ষায় কে বিদ্রোহ করে ?

উত্তরঃ গ্রামের পাশের মজা নদী বর্ষায় বিদ্রোহ করে।

২.৪ ‘মাথাঘামানো’ এই বিশিষ্টার্থক শব্দবন্ধের অর্থ কী ?

উত্তরঃ ‘মাথাঘামানো’ এই বিশিষ্টার্থক শব্দবন্ধের অর্থ হল বুদ্ধি খাটিয়ে চিন্তাভাবনা করা।

২.৫ হোটেলওয়ালা কী হারিয়ে ফেলেছে ?

উত্তরঃ হোটেলওয়ালা সং-এর টিকিটের আধখানা হারিয়ে ফেলেছে।

২.৬ হোটেলওয়ালা কী দিয়ে সুরুয়া রান্না করে ?

উত্তরঃ হোটেলওয়ালা তার দাড়ি-গোঁফ দিয়ে সুরুয়া রান্না করে।

৩. কমবেশি ছ-টি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে-কোনো তিনটি) : ৩×৩ = ৯

৩.১ ‘গমনাগমনের প্রকৃত মাধুর্যতা আমাদের চোখে পড়ে সাধারণত উচ্চতর প্রানীর মধ্যে’– পাঠ্যাংশে উচ্চতর প্রানীদের গমনাগমনের মাধুর্য কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা আলোচনা করো।

উত্তরঃ লেখক পাঠ্যাংশে নানা উচ্চতর প্রানী যেমন- চিতা, নেকড়ে, গ্যাজেলি হরিণ, কুকুর এদের গমন পদ্ধতির বর্ননা করেছেন। এই সব প্রানীদের দ্রুততার সঙ্গে তাদের গমন ভঙ্গিও বিচিত্র। ৩০ পাউন্ড ওজনের চিতা দৌড়ায় ঘন্টায় ৭০ মাইল, অথচ নেকড়ে চিতার একই ওজনের হওয়া সত্ত্বেও ঘন্টায় মাত্র ৩৬ মাইল দৌড়ায়। হিপো ১৮০০ পাউন্ড ওজন নিয়ে ঘন্টায় ২০-৩০ মাইল যেতে পারে। আবার গ্যাজেলি হরিণ ৮০ পাউন্ড ওজন নিয়ে ঘন্টায় ৬০ মাইল দৌড়াতে পারে। কেউ পায়ের সাহায্যে, কেউ ডানায় ভর করে ও কেউ পাখনা ব্যবহার করে মাইলের পর ছুটে চলে, ওড়ে বা ভেসে বেড়ায়। এসব প্রানীদের গমনের কৌশল, শারীরিক গঠন, গতিবেগ বৈচিত্রে পূর্ণ।

অথবা,

জনগনমন-কে জাতীয় সংগীত রূপে গ্রহণ করতে বিরোধিতা হয়েছিল কেন ? রবীন্দ্রনাথের ব্যাখ্যায় সেই বিরোধিতার অবসান কীভাবে ঘটেছিল ?

উত্তরঃ ‘জনগণমন’ গানটিকে ভারতের জাতীয় সংগীতরূপে গ্রহণের প্রস্তাব নেওয়া হলে রবীন্দ্রনাথের বিরোধীগণ প্রচার করেন যে এই গানটি রবীন্দ্রনাথ সম্রাট পঞ্চম জর্জের ভারত আগমন উপলক্ষে রচনা করেছেন। একজন ব্রিটিশ শাসকের উদ্দেশ্যে লেখা গান জাতীয় সংগীতরূপে গ্রহণ করা উচিত কিনা, এই নিয়ে বিরোধিতা হয়।

রবীন্দ্রনাথের ব্যাখ্যায় এই ধারণার অবসানও হয়। তিনি জানান গানটি লেখার কারণ, তাঁর এক বন্ধুর অনুরোধ। অবশ্য ওই বছর ভারত সম্রাটের আগমনের আয়োজন চলছিল। বন্ধুর অনুরোধ তাঁকে বিস্মিত করে। তিনি প্রবল প্রতিক্রিয়ায় ভারতভাগ্যবিধাতার জয় ঘোষণা করেন। আর এই বিধাতা কোনো পঞ্চম বা ষষ্ঠ জর্জ নন। তিনি জনগণের অন্তর্যামী, পথপরিচায়ক। ব্যাপারটি রবীন্দ্রনাথের রাজভক্ত বন্ধুও উপলব্ধি করেন।

৩.২ ‘দরিদ্র আছিল তারা’— কাদের কথা বলা হয়েছে ? তাদের রাজত্ব কীভাবে অক্ষুণ্ণ রয়েছে বলে কবি মনে করেন ?

উত্তরঃ যেসব মহৎপ্রাণ মানুষ মানুষকে
ভালোবেসে তাঁদের সীমিত ক্ষমতা বা সাধ্যে মানুষের জন্য ভালো কাজ করে নিজেদের অমর করে গেছেন, সেইসব পরোপকারী মানুষের কথা বলা হয়েছে।

মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসা, মানুষকে মানুষ হিসেবে মর্যাদা দেওয়া, মানুষের জন্য ভালো কিছু করে যাওয়ার মধ্যেই মানুষের নাম অমর হয়ে থাকে। শাসকের ঐশ্বর্য এইসব মানুষের না থাকলেও সভ্যতা ও মানবতাকে এঁরাই সমৃদ্ধ করেন। মানুষের শ্রদ্ধা-ভালোবাসায়-স্মরণে এঁদের রাজত্ব চিরকালের জন্য অক্ষুণ্ণ থাকবে বলে কবি মনে করেন।

অথবা,

চিরদিনের কবিতায় বাংলার পল্লি প্রকৃতির যে বর্ণনা আছে তা নিজের ভাষায় সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা ‘চিরদিনের’ কবিতায় বাংলার পল্লি প্রকৃতির নিপুণ চিত্র বর্ণিত হয়েছে। পল্লিপ্রকৃতির আপাত সুন্দর রূপেই কবি সীমাবদ্ধ থাকেননি, তার অসুন্দর, তার লড়াইয়ের ছবিও কবি তুলে ধরেছেন। সেখানে শহুরে ব্যস্ততা নেই, বৃষ্টিমুখর লাজুক তার রূপ। পাকা রাস্তা না থাকলেও সবুজ মাঠের বুকে পায়ে পায়ে তৈরি হয় পথ। জোড়া দিঘির পাড়ে তালের সারি, দূরে বাঁশঝাড় পল্লিপ্রকৃতিকে মোহময় করে তোলে। বর্ষার আগমনে পল্লিপ্রকৃতিতে যেন নতুন প্রাণের সঞ্চার হয়, মজা নদী নতুন করে ফুলে ফেঁপে ওঠে। চারিদিকে সবুজের সমারোহ নতুনের বার্তা বয়ে আনে। এই পল্লিপ্রকৃতিতে পচা জল, মশার উৎপাত, আকাল দুর্ভিক্ষও আছে কিন্তু তা পল্লিজীবনের স্পন্দনকে স্তব্ধ করতে পারে না। সবুজ ফসলে পল্লিবাংলার মানুষ তাই সোনা যুগের আহ্বান শুনতে পায় ৷

৩.৩ সং কেন সপ্তাহে তিনবার পোষ্টাপিশে যেত ?

উত্তরঃ সং লটারি এর টিকিট কিনেছিল,যদি সে একবার জিতে যায় তো একসঙ্গে অনেক টাকা পেয়ে রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাবে সেই টাকার খবর আনতেই সে সপ্তাহে তিনবার পোস্টাফিসে যেত। কিন্তু তাকে খুব সাবধানতা অবলম্বন করে সেখানে যেতে হয়তো কারণ একবার থানার দারোগা যদি খবর পাই যে সে এখানে লুকিয়ে আছে তো সোজা তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে জেলে ভরে দেবে।

অথবা,

সোনা মাকুকে বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে দেওয়ার পরিকল্পনা কেন করেছিল ?

উত্তরঃ মাকু সার্কাস খেলা দেখতে এসে সার্কাসের রানীকে বিয়ে করতে চায়। হাঁসা কাঁদার কল নেই বলে রানীকে তার বিয়ে করা হয়নি। তাই সে ঘড়িওয়ালাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। এদিকে ঘড়িওয়ালা ও মাকুকে খুঁজে বেড়াচ্ছে তার চাবি দেওয়া সময় ফুরিয়ে গেলে সে অকেজো হয়ে পড়বে। তাকে আর কোনদিন খুঁজে পাওয়া যাবে না। অন্যদিকে মাকুর ভিতরে ভরা পুরনো যন্ত্রাংশের দাম নাকি পাঁচ হাজার। সেই পাঁচ হাজারের জন্য ঘড়িওয়ালার নামে হুলিয়া বেরিয়েছে। তাই যার জিনিস তাকে ফিরিয়ে দিতে চায়। সোনা-টিয়া ঘুড়িওয়ালার কাছে এ কথা জানতে পেরে মাককে বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলার পরিকল্পনা করে, যাতে আর কেউ তাকে খুঁজে না পায়।

৪. যে-কোনো একটি বিষয়ে পত্র রচনা করো : ৬ x ১ = ৬

৪.১ পুরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে সুষ্ঠু জলনিকাশি ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে পত্র। (পৃঃ ১৪৭)

৪.২ অসুস্থতার কারণে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলে। ছুটি মঞ্জুরের আবেদন জানিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে একটি পত্র রচনা করো। (পৃঃ ১৫২)

আরও পড়ুনঃ

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-১

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-২

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৩

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৪

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৫

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৬

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৭

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৮

📌আরও পড়ুনঃ

সপ্তম শ্রেণির সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র | All Subject Unit Test Question Paper Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র | All Subject Unit Test Question Paper Click Here

Leave a Reply