Class 7 Bengali 2nd Unit Test Question Paper with Answer Set-8 | সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৮

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Group Join Now

CLASS 7 BENGALI SECOND SUMMATIVE EVALUATION WBBSE

Class 7 Bengali 2nd Unit Test Question Paper with Answer Set-8 | সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৮

📌 সপ্তম শ্রেণি সমস্ত বিষয়ের প্রশ্নপত্র | Class 7 All Subject Question Paper

দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
বিষয়ঃ বাংলা
সপ্তম শ্রেণি
পূর্ণমানঃ ২৫    সময়ঃ ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

সিলেবাস—

সাহিত্য মেলা : কার দৌড় কতদূর, নোট বই, মেঘ চোর, দুটি গানের জন্মকথা, কাজী নজরুলের গান, স্মৃতি চিহ্ন, চিরদিনের

মাকু : তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম অধ্যায়।

ব্যাকরণ : বাংলা বানান, নানা রকম শব্দ নির্মিতিঃ প্রবন্ধ রচনা / চিঠি।

SET – 8

১. সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : (যে-কোনো পাঁচটি) : ১×৫=৫

১.১‘একদিন ঘটেছিল একটি ঘটনা’– ঘটনাটি হল— ( নজরুল ও গান্ধীজীর / নেতাজি ও গান্ধীজীর / নেতাজি ও নজরুলের ) আসার ঘটনা।

উত্তরঃ নেতাজি ও নজরুলের।

অথবা,

উপনিষদে উক্ত ‘চরৈবেতি’ শব্দের অর্থ (যাত্রা থামাও / এগিয়ে যাও/ দাঁড়িও না)।

উত্তরঃ এগিয়ে যাও

১.২ ‘এই দেখো ভরা সব’— কী দিয়ে ভরা ? (আজগুবি লেখাতে / কিলবিল লেখাতে / কবিতা লেখাতে)।

উত্তরঃ কিলবিল লেখাতে।

অথবা,

শূন্যস্থান পূরণ করো :

‘ওরা ভেবেছিল _________ আপনার নাম।’

উত্তরঃ মনে।

১.৩ প্রদত্ত কোন্ বানানটি ভুল ? (ক) অবনি (খ) সূর্য (গ) অর্ঘ (ঘ) কিংবদন্তী

উত্তরঃ (ঘ) অর্ঘ

১.৪ আকাশে টুকরো টুকরো মেঘ ছড়িয়ে।– ‘টুকরো টুকরো’ শব্দদ্বৈতটি ব্যবহৃত হয়েছে– (নিয়মিত অর্থে / দ্রুত অর্থে / বহুলতা বোঝাতে / গভীরতা বোঝাতে)।

উত্তরঃ বহুলতা বোঝাতে

১.৫ নীচের কোনটি শব্দ দ্বৈত-র উদাহরণ
নয় ?— (ক) আলাপসালাপ (খ) ঝমঝম
(গ) যাই যাই (ঘ) হেসে খেলে

উত্তরঃ (খ) ঝমঝম

১.৬ বিদেশি নামের ক্ষেত্রেই স্বরচিহ্ন ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়— (দীর্ঘস্বরচিহ্ন / হ্রস্বস্বরচিহ্ন / হ্রস্বস্বরচিহ্ন / কোনোটি নয়)।

উত্তরঃ হ্রস্বস্বরচিহ্ন

২. একটি বাক্যে উত্তর দাও : (যে-কোনো পাঁচটি) : ১×৫=৫

২.১ সরলা দেবী রবীন্দ্রনাথকে কী বলে সম্বোধন করতেন ?

উত্তরঃ রবিমামা বলে সম্বোধন করতেন।

২.২ কে কোথা থেকে কোথায় মেঘ এনেছিল ?

উত্তরঃ সাইবেরিয়া থেকে সাহারা মরুভূমিতে মেঘ নিয়ে এসেছিলেন বিশিষ্ট বৃষ্টিবিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরি।

২.৩ কাল স্রোতে কাদের নাম ধুয়ে যায় ?

উত্তরঃ কালস্রোতে অহংকারী, ধনী,
সাম্রাজ্যলোভীদের নাম ধুয়ে যায়।

২.৪ সকালের আগমন কীভাবে ঘোষিত হয় ?

উত্তরঃ পাখির ডাকে সকালের আগমন ঘোষিত হয়।

২.৫ শোনা ও টিয়ার সাথে যারা হোটেলে খাচ্ছিল তারা কোথাকার লোক ?

উত্তরঃ যারা হোটেলে খাচ্ছিল তারা সার্কাসের লোক।

২.৬ পেয়াদাকে দেখে সোনা ও টিয়া দৌড় দিল কেন ?

উত্তরঃ ঘড়িওলা, মাকু ও সার্কাসের লোকজনদের ধরতে এসেছে ভেবে সোনা-টিয়া দৌড় দিয়েছিল।

৩. কমবেশি ছ-টি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে-কোনো তিনটি) : ৩×৩ = ৯

৩.১ কার দৌড় কদ্দূর প্রবন্ধে লেখক জানিয়েছেন যে খাবার সংগ্রহের কারণেই ‘প্রানীরা এক জায়গায় স্থাণু না হয়ে দিকে দিকে পরিভ্রমণ করে’ – তুমি কি এই মতটিকে সমর্থন করো ? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।

উত্তরঃ খাবার সংগ্রহের জন্যই প্রানীরা এক জায়গায় স্থাণু না হয়ে নানা স্থানে পরিভ্রমণ করে, শিবতোষ মুখোপাধ্যায়ের এই মতটিকে আমি সমর্থন করি।

কিন্তু শুধুমাত্র খাদ্য সংগ্রহের জন্যই প্রাণীরা ভ্রমণ করে না। আরো কয়েকটি কারণ যেমন– বাসস্থান খোঁজার জন্য, আত্মরক্ষার জন্য, বংশবিস্তারের জন্য এক কথায় অভিযোজনের জন্য প্রানীদের বিভিন্ন স্থানে পরিভ্রমণ করতে হয়। তবে যেহেতু প্রানীরা নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে না তাই খাদ্যের সন্ধানও তার পরিভ্রমণ করার একটি কারণ এই বিষয়ে আমি লেখকের সঙ্গে একমত।

অথবা,

গল্পটি অবলম্বনে অসীমা চরিত্রটি সম্বন্ধে তোমার মতামত জানাও।

উত্তরঃ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মেঘ-চোর গল্পের অন্যতম চরিত্র অসীমা। গল্পের শুরুতেই যার পরিচয় আমরা পায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরির ভাইঝি হিসেবে, সে ইতিহাসের ছাত্রী ও গবেষক। কিন্তু ভূগোলটাও বেশ ভালোই জানে। তার পাশাপাশি কম্পিউটারেও দক্ষ। বেশ নিপুণভাবে সে নিজেকে পুরন্দর চৌধুরির ভাইঝি বলে তার বিশ্বাসভাজন হয়ে উঠেছিল। যার ফলে পুরন্দর তাকে নিজের আত্মীয় হিসেবে মেনে নিয়ে তাঁর অভিযানের সঙ্গী করে নিয়েছিলেন। এই সুযোগটিই হয়তো অসীমা খুঁজছিল। গল্পের পরিসমাপ্তিতে এসে আমরা উপভোগ করি, অসীমা অসাধারণ বুদ্ধিমতী ও ঠান্ডা মাথার মেয়ে। পুরন্দর যখন অ্যালয় বলটি হ্রদে ফেলতে যাবে, ঠিক সেইসময় অসীমা নিজের পরিচয় দিয়ে গল্পের চূড়ান্ত পরিণতিকে নিয়ন্ত্রণ করেছে। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করে অসীমা যথার্থ মানবতার পরিচয় দান করেছে।

৩.২ কবিতাটিতে গ্রামীণ মানুষের জীবনযাপনের যে ছবিটি পাও তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করো।

উত্তরঃ কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা ‘চিরদিনের’কবিতাটিতে পল্লি বাংলার চিরায়ত পরিবেশে সাধারণ শ্রমজীবী কৃষিজীবী মানুষের জীবনযাপনের ছবিও নিপুণ ভাবে আঁকা হয়েছে। পল্লি-বাংলার মানুষের জীবন যেন নিজস্ব সুর ও ছন্দে বয়ে চলে। পাখির কলকাকলিতে তাদের দিন শুরু হয়। সারাদিন কৃষকেরা খেতে সোনার ফসল উৎপাদনে ব্যস্ত থাকে। কামার, কুমোর, তাঁতি প্রত্যেকেই নিজ নিজ কাজ ধারাবাহিক ভাবে করে যান। গ্রামের বধূরাও একদিকে পায়ে পায়ে ঢেঁকি
নাচান, তারপর শাঁখের শব্দে, দীপের আলোয় রাত্রিকে স্বাগত জানান। সন্ধ্যাবেলায় বুড়ো বটতলায় জড়ো হন গ্রামের মানুষ, সেখানেই গড়ে ওঠে জনমত। আকাল, দুর্ভিক্ষ তাদের বারবার বিপর্যস্ত করলেও সোনার ফসলের স্বপ্ন তাদের প্রাণ স্পন্দন কেড়ে নিতে পারে না।

অথবা,

“কাল থেকে মনে মোর লেগে আছে খটকা”– কাল থেকে কী খটকা লেগে আছে ? এই খটকা কীভাবে দূর হবে ? ১+২

উত্তরঃ ঝোলাগুড় সাবানে না পটকা-কীসে দেয়, তা নিয়ে কথকের মনে আগের দিন থেকে খটকা লেগে আছে।

উদ্ধৃত অংশটি কুমার রায়ের রচিত নোট বই কবিতা থেকে সংগৃহীত হয়েছে। নোটবইয়ের লেখক ঝোলাগুড় সাবানে না পটকা-কীসে দেয় এই খটকা বা সংশয় নিরসনের জন্য তাঁর মেজদার ওপর নির্ভর করেছেন। তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস মেজদাকে খুঁচিয়ে তিনি এই প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে পারবেন।

৩.৩ সোনা কীভাবে মাকুকে বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল ?

উত্তরঃ বনে যান বসতি ছিল তখন গাঁয়ের লোকেরা বাঘ জাদুকরের মতে শূয়োর ধরবার জন্য মাটিতে দু-মানুষ গভীর গর্ত খুঁড়ে তার ওপরে কাঠকুটো লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখত। এখন গর্তের মুখটা লতাপাতা গজিয়ে ঢেকে গেছে। না দেখে কেউ পা দিলে ঘপাৎ করে পড়ে যাবে। তাই যেখানে যেখানে ফাঁদ পাতা, সেখানে হোটেল ওয়ালা একটা করে বাঁশের খুঁটি পুঁতে রেখেছে। লোকে যাতে দেখতে পেয়ে সাবধান হয়। সোনা একবার এদিক ওদিক দেখে নিয়ে বড়ো ফাঁদের কীনারা থেকে বাঁশের খুঁটি উপড়ে ফেলে দিল।

অথবা,

সং-এর লটারির টিকিটের আধখানা হোটেলওলা কীভাবে হারিয়েছিল ?

উত্তরঃ সং লটারি এর টিকিট কাটতো এবং সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিস এ সেই লটারি এর খবর নিতে যেত ,যদি একবার জিতে রাতারাতি বড়লোক হওয়া যায়। সে টিকিট কেটে টিকিটের আধখানা নিজের কাছে রাখে এবং বাকি আধখানা রাখতে দেয় হোটেলওয়ালা কে, কিন্তু হোটেলওয়ালা সেই আধখানা অংশ হারিয়ে ফেলে। পরে লটারি জেতার খবর পেয়ে সং যখন অজ্ঞান হয়ে পড়ে আর মালিক বুক চাপড়ে কাঁদতে থাকে, তখন সোনা টিয়ার পুটলি থেকে টিকিটের বাকি অংশ উদ্ধার করে। পরে সে টিকিট পেয়ে না বলার জন্য টিয়াকে বকবকি করে।

৪. কম-বেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করো : ৬ x ১ = ৬

৪.১ একটি গ্রামে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা।
৪.২ পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার।
৪.৩ দেশভ্রমণের উপযোগিতা।

আরও পড়ুনঃ

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-১

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-২

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৩

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৪

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৫

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৬

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৭

সপ্তম শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন সেট-৮

📌আরও পড়ুনঃ

সপ্তম শ্রেণির সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র | All Subject Unit Test Question Paper Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির সমস্ত বিষয়ের ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র | All Subject Unit Test Question Paper Click Here

Leave a Reply