H.S Bengali Suggestion-2022
বিভাগ- ‘ক’
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর প্রতিটি প্রশ্নের মান-৫
রূপনারানের কূলে- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(এক নজরে আগের বছরের প্রশ্নগুলি)
২.১ “ সে কখনো করে না বঞ্চনা ” – কে , কখনো বঞ্ছনা করে না ? কবি কীভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন ? ১ + ৪ (2015)
২.১ “রূপ-নারানের কূলেজেগে উঠিলাম,”—কে জেগে উঠলেন? জেগে ওঠার আসল অর্থ কবিতাটির মধ্যে কীভাবে প্রকাশিত হয়েছে, তা বুঝিয়ে দাও। ১+৪ (২০১৭)
২.১ “মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে বক্তা কে ? মৃত্যুতে সকল দেনা’ বলতে কী
বােঝানাে হয়েছে ? সে ‘দেনা’ কীভাবে শােধ করতে চেয়েছিলেন কবি ? ১ + ১ + ৩
(২০১৯)
Suggestion-2022
১.’জানিলাম এ জগৎ/স্বপ্ন নয়।’- বক্তা কে ? কীভাবে তিনি এই উপলব্ধিতে পৌঁছেছিলেন ?
২.”রক্তের অক্ষরে দেখিলাম/আপনার রূপ,”- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন? ৫
৩.“চিনিলাম আপনারে”—কে, কখন, কীভাবে নিজেকে চিনেছেন? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে।
৪.”সত্য যে কঠিন, / কঠিনেরে ভালোবাসিলাম,”—কবির কাছে ‘সত্য’র যে ধারণা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় প্রকাশ করাে।
অথবা,
বক্তা কে ? তিনি কীভাবে ‘কঠিন’কে ভালবেসেছিলেন ?
৫.”আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন,”— কবি কেন এই জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন? এখানে কবির যে আত্মোপলব্ধি ও সত্য দর্শন হয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখাে। ২+৩
অথবা,
উদ্ধৃতিটির মর্মার্থ বিশ্লেষণ করাে। ৫
বিভাগ- ‘খ’
(এক নজরে আগের বছরের প্রশ্নগুলি)
২.৯ জেগে উঠিলাম’- কবি কোথায় কীভাবে
জেগে উঠলেন? (২০২০)
২.৩ ‘চিনিলাম আপনারে’- কবি কীভাবে
নিজেকে চিনলেন? (২০১৯)
২.১২ “আমৃত্যুর দুখের তপস্যা এ জীবন”- কবি জীবনকে দুঃখের তপস্যা মনে করেছেন কেন ? (২০১৮)
২.৮ “কঠিনেরে ভালােবাসিলাম”কঠিনকে ভালােবাসার কারণ কী? (২০১৭)
২.৫ “ চিনিলাম আপনারে ” –কবি কীভাবে নিজেকে চিনলেন ? (২০১৬)
২.৫ “কঠিনেরে ভালোবাসিলাম”- কবি কেন ‘কঠিন’-কে ভালবাসলেন? (২০১৫)
Suggestion-2022
বিভাগ- ‘খ’
✓অনধিক কুড়িটি শব্দে প্রশ্নগুলির উত্তর দাও। প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
১.“জানিলাম এ জগৎ স্বপ্ন নয়” কীভাবে কবি একথা জেনেছিলেন?
উঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রূপনারানের কূলে’ যখন জেগে উঠেছিলেন, অর্থাৎ তিনি যখন মানবসংসারে জেগে উঠেছিলেন, তখনই জেনেছিলেন এ জগৎ স্বপ্ন নয়।
২.”রক্তের অক্ষরে দেখিলাম।” “রক্তের অক্ষরে’ কবি কী দেখেছিলেন ?
উঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রক্তের অক্ষরে’ দেখেছিলেন তার আত্মরুপ অর্থাৎ ‘আপনার রূপ’ দেখেছিলেন রক্তের অক্ষরে।
৩.কবি কোন সত্যকে ভালোবেসেছিলেন?
উঃ রূঢ় বাস্তব সত্য, যাকে মানুষ মেনে নিতে বাধ্য কবি একথা উপলব্ধি করে সেই কঠিন সত্যকেই ভালোবেসেছিলেন।
৪.“জেগে উঠিলাম”—জেগে উঠে কবি কী উপলব্ধি করেছিলেন?
উঃ বক্তা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রূপনারানের কূলে জেগে উঠে উপলদ্ধি করলেন যে, ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’।
৫. কবি জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন কেন ?
উঃ জীবনধারণ করতে গিয়ে প্রতিটি মানুষকেই প্রতিনিয়ত ব্যথা-বেদনা-আঘাত দুঃখ-দুর্দশাকে বরণ করতে হয়। তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রূপনারানের কূলে’ কবিতায় জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন।
৬.”সে কখনাে করে না বঞ্চনা।”—কে কখনও করে না বঞ্চনা?
উঃ রূপনারানের কূলে’ কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জানিয়েছেন যে, কঠিন সত্য কখনও কবি তথা মানুষকে বঞ্চনা করে না।
৭.”মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে।” -‘মৃত্যুতে সকল দেনা’ কীভাবে শােধ করা সম্ভব বলে কবি মনে করেছেন?
উঃ রূপনারানের কূলে’ কবিতায় আমৃত্যু দুঃখের তপস্যার মধ্য দিয়েই ‘মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করা সম্ভব হবে বলে কবি মনে করেছেন।
৮.“আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন”— কবি জীবনকে দুঃখের তপস্যা মনে করেছে কেন?
উঃ জীবনধারণ করতে গিয়ে প্রতিটি মানুষকেই প্রতিনিয়ত ব্যথা-বেদনা আঘাত-দুঃখ-দুর্দশাকে বরণ করতে হয় বলেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রূপনারানের কূলে’ কবিতায় জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন।
৯.সত্যের দারুণ মূল্য লাভ করিবারে”— সত্যের দারুণ মূল্য বলতে কী বােঝ?
উঃ সত্যের দারুণ মূল্য’ বলতে কবি অপ্রিয় ও কঠিন সত্যকে স্বীকার করার জন্য যে মনােবল ও নিরাসক্ত মনােভাবের প্রয়ােজন, তার কথা বলেছেন।
১০. সত্যের দারুণ মূল্য’ লাভ করার জন্য কী করতে হবে?
উঃ সত্যের দারুণ মূল্য’ অর্থাৎ প্রকৃত মূল্য লাভ করার জন্য আমৃত্যু দুঃখের তপস্যা করতে হবে।
👉আরো দেখো…..