Madhyamik Bengali Suggestion 2022 – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম (শ্রীপান্থ) প্রবন্ধ ছোট প্রশ্ন উত্তর -Prosnodekho

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Group Join Now

         M.P Suggestion-2022
         হারিয়ে যাওয়া কালি কলম
               লেখক-শ্রীপান্থ
কম-বেশি ২০টি শব্দে প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।
                প্রশ্নের মান-১
১.“তাই নিয়ে আমাদের প্রথম লেখালেখি।” – কী নিয়ে লেখকদের প্রথম ‘লেখালেখি’ ? (২০২০) (Board Test Paper-2022)
উঃ বাঁশের কলম, মাটির দোয়াত, ঘরে তৈরি কালি এবং লেখার জন্য কলাপাতা–এগুলি নিয়েই আমাদের অর্থাৎ লেখকের শৈশবে প্রথম লেখালেখি ছিল।
২.“লাঠি তোমার দিন ফুরাইয়াছে।” কথাটি কে বলেছিলেন ? (২০২০)
উঃ উদ্ধৃত অংশটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘দেবী চৌধুরানী’ উপন্যাসের দ্বিতীয় খন্ডের প্রথম পরিচ্ছেদ লিখেছিলেন, তবে একটু অন্যভাবে- ‘হায় লাঠি! তোমার দিন গিয়াছে!’
৩. সোনার দোয়াত কলম যে সত্যই হতো ’ তা লেখক কীভাবে জেনেছিলেন ? (২০১৯)
উত্তরঃ শুভো ঠাকুরের দোয়াতের সংগ্রহ দেখে লেখক জেনেছিলেন সোনার দোয়াত কলম সত্যিই হয়। 
৪. দোকানদার লেখককে কলম বিক্রি করার আগে কী জাদু দেখিয়েছিলেন ? (২০১৯)
উত্তরঃ দোকানদার প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থকে কলম বিক্রি করার আগে একটি জাপানি কলমের জাদু দেখিয়েছিলেন । তিনি হঠাৎ সেই কলমটি’র খাপ খুলে নিয়ে টেবিলের এক পাশে রাখা একটি কাঠের বোর্ডে ছুড়ে মারেন ; তারপর দেখান ওই পেনটির কোনো ক্ষতি হয়নি , নিব ঠিক আছে ও স্বচ্ছন্দে লেখা যাচ্ছে ।
৫. দুজন সাহিত্যিকের নাম করো যাঁদের নেশা ছিল ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ করা । (২০১৮)
উত্তরঃ বাংলা ভাষার দুই বিখ্যাত সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ করার নেশা ছিল ।
৬. লেখক শ্রীপান্থ ছোটোবেলায় কীসে ‘হোম – টাস্ক’ করতেন ? (২০১৮)
উত্তরঃ প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থ ছোটোবেলায় স্কুলে পড়ার সময় কলাপাতা কাগজের মতো নির্দিষ্ট মাপে কেটে নিয়ে তার উপর ‘ হোম – টাস্ক ’ করতেন ।
৭.’হারিয়ে যাওয়া কালি কলম ‘ – এ বর্ণিত সবচেয়ে দামি কলমটির কত দাম ? (২০১৭) (Board Test Paper-2022)
উত্তরঃ ‘ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম ‘ প্রবন্ধে লেখক শ্ৰীপান্থ জানিয়েছেন টাকার কুমিরদের খুশি করার জন্য সোনা ও হিরা বসানো কলম তৈরি হত , যার মূল্য আড়াই হাজার পাউন্ড । 
৮.“আমরা ফেরার পথে কোনও পুকুরে তা ফেলে দিয়ে আসতাম ।” — বক্তা কেন তা পুকুরে ফেলে দিতেন ? (২০১৭)
উঃ উক্তিটির বক্তা প্রাবন্ধিক ছেলেবেলায় কলাপাতায় হোমটাস্ক করতেন।শিক্ষকমশাই তা দেখে ফেরত দিলে সেগুলিকে পুকুরে ফেলে দিতেন কারণ গোরুকে খাওয়ানো পাপ মনে করা হত । 
৯.’আমরা ফেরার পথে কোন পুকুরে তা ফেলে দিয়ে আসতাম।’- পুকুরে কী ফেলা হতো ?
উঃ ছোটবেলায় লেখক বাড়ি ফেরার পথে কলাপাতায় করা হোমটাস্ক পুকুরে ফেলে দিয়ে আসতেন।
১০.কঙ্কাবতী গ্রন্থটির লেখক কে ?
উঃ কঙ্কাবতী গ্রন্থটির লেখক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়।
১১.খাগের কলম কোন সময় দেখা যায় ?
উঃ সরস্বতী পুজোর সময় খাগের কলম দেখা যায়।
১৩.ফাউন্টেন পেনের জনক কাকে বলা হয় ?
উঃ ফাউন্টেন পেনের জনক হলেন লুইস এডসন ওয়াটারম্যান।
১৪.”দোয়াত মানে মাটির দোয়াত’- দোয়াত বলতে কী বোঝায় ?
উঃ ‘দোয়াত’ শব্দের অর্থ লেখার কালি রাখার পাত্র। ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে’র লেখক শ্রীপান্থ বিভিন্ন ধরনের দোয়াতের কথা বলেছেন।
১৫.প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের প্রকৃত নাম কী ?
উঃ প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের প্রকৃত নাম নিখিল সরকার।
১৬.ব্রোঞ্জের শলাকার পােশাকি নাম কী ?
উঃ ব্রোঞ্জের সরু শলাকার পােশাকি নাম স্টাইলাস। প্রাচীনকালে কলম হিসেবে ব্যবহৃত হত ব্রোঞ্জের এই সরু শলাকা।
১৭.‘বাবু কুইল ড্রাইভার’ কথাটি কে বলতেন?
উঃ ‘কুইল’ হল পালকের পোশাকি ইংরেজি নাম। তখনকার সাংবাদিকদের ইংরেজি ব্যবহার দেখে লর্ড কার্জন তাদের বলতেন ‘বাবু কুইল ড্রাইভারস’ ।
১৮.‘লেখে তিনজন’ তিনজন কে কে?
উঃ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে তিনজন বলতে কালি, কলম ও মনকে বোঝানো হয়েছে।
১৯.’বাংলায় একটা কথা চালু ছিল।’- কথাটা কী ? 
উঃ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম পাঠ্য রচনা অনুসারে চালু কথাটি হলো- ‘কালি নেই, কলম নেই, বলে আমি মুন্সি’।
২০.ক্যালিগ্রাফিষ্ট কাদের বলে ?
উঃ ক্যালিগ্রাফিস্ট কথার অর্থ হল লিপিকুশলী । যাঁরা লিপি অর্থাৎ লেখাতে অত্যন্ত দক্ষ এবং হাতের লেখা সুন্দর তাদের বলা হয় ক্যালিগ্রাফিস্ট ।
         অথবা,
‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ অনুসারে মধ্যযুগের এবং তার পরবর্তীকালে যাঁরা ছিলেন ওস্তাদ কলমবাজ বা লিপিকুশলী, যে সমস্ত লিপিকরদের লেখা পুঁথি দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায় তাদের বলা হতো ক্যালিগ্রাফিস্ট।
২১.ফাউন্টেন পেনের এক বিপদ।’- বিপদটি কী ? 
উঃ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ রচনা অনুসারে ফাউন্টেন পেনের এক বিপদ হলো তা লেখককে নেশাগ্রস্ত করে।
২২.’কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য’- কেন ?
উঃ বর্তমানে ডটপেন বা বলপেন অত্যন্ত সস্তা এবং সহজলভ্য হয়ে পড়েছে। পকেটমারদের কাছে তাই হাতসাফায়ের বস্তু হিসেবে কলম আজ অস্পৃশ্য।
২৩.’আমরা কালি তৈরি করতাম নিজেরাই,’- কালি তৈরির পদ্ধতি কীরূপ ছিল ?
উঃ কড়াইয়ের ভুসোকালি লাউ পাতা দিয়ে ঘষে তোলার পর জলে গুলে তাতে হরিতকী ঘষে, আতপ চাল মিশিয়ে, সবশেষে খুন্তিকে লাল করে পুড়িয়ে সেইজলে ছ্যাঁকা দিয়ে কালি তৈরি হতো।
২৪.’মুঘল দরবারে একদিন তাদের কতনা খাতির কত না সম্মান’- এখানে ‘তাদের’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ?
উঃ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ অনুসারে এখানে ‘তাদের’ বলতে ‘ক্যালিগ্রাফিস্ট’ বা লিপিকুশলী ওস্তাদ কলমবাজদের কথা বলা হয়েছে।
২৫.’তারও ছিল ফাউন্টেন পেনের নেশা।’- এখানে কার কথা বলা হয়েছে ?
উঃ উদ্ধৃত অংশে কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কথা বলা হয়েছে। তাঁর ফাউন্টেন পেন সংগ্রহের নেশা ছিল।
২৬’সমানি সম শীর্ষাণি ঘনানি বিরলানি চ’- কথাটির অর্থ কী ?
উঃ প্রশ্নোদ্ধৃত অংশের বাংলা অর্থ হলো সব অক্ষর সমান, প্রতিটি ছত্র সুশৃঙ্খল ও পরিচ্ছন্ন।
২৭.’সেই আঘাতেরই পরিণতি নাকি তাঁর মৃত্যু’- কোন আঘাতের পরিণতির কথা বলা হয়েছে ?
                         অথবা,
‘সেই আঘাতেরই পরিণতি নাকি তার মৃত্যু’- কোন আঘাতে কার মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে ?
                          অথবা,
কলম কখন খুনির ভূমিকা নিয়েছিল ?
উঃ সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় নিজের হাতের কলম অসাবধানতাবশত বুকে ফুটে গিয়ে মারা যান। এখানে সেই ঘটনার কথাই বলা হয়েছে।
২৮.কলমকে কিসের চেয়েও শক্তিধর বলা হয় ?
উঃ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ অনুসারে কলমকে তরবারির চেয়েও শক্তিধর বলা হয়েছে।
২৯.প্রথমে ফাউন্টেন পেনের নাম কী ছিল ?
                      অথবা,
রিজার্ভার পেন এর পরিচয় দাও।
উঃ প্রথমে ফাউন্টেন পেনের নাম ছিল রিজার্ভার পেন। লুইস এডসন ওয়াটারম্যান রিজার্ভার পেনকেই উন্নত করে তৈরি করেছিলেন ফাউন্টেন পেন।
৩০.’সবই আজ অবলুপ্তির পথে’- কী আজ অবলুপ্তির পথে ?
উঃ বর্তমানে কম্পিউটারের যুগে ফাউন্টেন পেন, বল পয়েন্ট পেন-সহ নানা রকমের পেন আজ অবলুপ্তির পথে।
৩১.কোন প্রবীণ কবি বা লেখক কলমের বদলে টাইপরাইটারে লিখেছেন ?
উঃ অন্নদাশঙ্কর রায় কলমের বদলে টাইপরাইটারে লিখেছেন।
৩২.’এই নেশা পেয়েছি শরৎদার কাছ থেকে।’- কোন নেশার কথা বলা হয়েছে ?
উঃ স্বনামধন্য লেখক শৈলজানন্দের ফাউন্টেন পেন সংগ্রহের নেশা ছিল, এখানে সেই নেশার কথা বলা হয়েছে।
৩৩.’যার পোশাকি নাম স্টাইলাস’- স্টাইলাস বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
উঃ রোম সাম্রাজ্যের অধীশ্বর জুলিয়াস সিজার যে ব্রোঞ্জের শলাকা বা কলম ব্যবহার করতেন তার পোশাকি নাম ছিল ‘স্টাইলাস’।
৩৪.’কথায় বলে’- কী বলে ?
উঃ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম রচনার শুরুতেই শ্রীপান্থ জানিয়েছেন, কথায় বলে- ‘কালি কলম মন’ লেখে তিনজন।’
কোন কলমের সূত্রে কলমের দুনিয়ায় 
৩৫.কোন কলমের সূত্রে কলমের দুনিয়ায় সাত্যিকারের বিপ্লব ঘটেছিল ?
উঃ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ অনুসারে ‘ফাউন্টেন’ নামক কলমের সূত্রে কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব ঘটেছিল।
৩৬.’ছেলেবেলায় একজন দারোগাবাবুকে দেখেছিলাম’- ছেলেবেলায় দেখা দারোগা বাবুর কোন বিশেষত্ব এখানে লেখকের মনে হয়েছে ?
উঃ লেখক ছেলেবেলায় এক দারোগাবাবুকে রেখেছিলেন যাঁর কলম ছিল পায়ের মোজায় গোঁজা।
৩৭.’শৈলজানন্দ বলেছিলেন’- শৈলজানন্দ কোন কথা বলেছিলেন ?
উঃ শৈলজানন্দ বলেছিলেন, এই নেশা পেয়েছে আমি শরৎ দার কাছ থেকে। হ্যাঁ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তাঁরও ছিল ফাউন্টেন পেনের নেশা।
৩৮.’তোমার সোনার দোয়াত কলম হোক।’- লেখক কোথায় সোনার দোয়াত কলম দেখেছিলেন ?
উঃ লেখক সুভো ঠাকুরের বিখ্যাত দোয়াত সংগ্রহে সোনার দোয়াত কলম দেখেছিলেন।
৩৯.রবীন্দ্রনাথ বেশি বয়সে যে চিত্রশিল্পী হিসেবে বিশ্বময় সম্মানিত হয়েছিলেন তার সূচনা কোথায় হয়েছিল ?
উঃ রবীন্দ্রনাথ বেশি বয়সে যে চিত্রশিল্পী হিসেবে বিশ্বময় সম্মানিত হয়েছিলেন তার সূচনা হয়েছিল হাতে লেখা পান্ডুলিপির পাতায়।
৪০.জুলিয়াস সিজার কী দিয়ে লিখতেন ?
উঃ জুলিয়াস সিজার স্টাইলাস বা ব্রোঞ্জের শলাকা দিয়ে লিখতেন।
৪১.হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধের লেখক কে ?
উঃ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ লিখেছিলেন শ্রীপান্থ। এঁর আসল নাম নিখিল সরকার।
৪২.বিখ্যাত লেখক শৈলজানন্দের ফাউন্টেন পেনের কয়টি সংগ্রহ ছিল ?
উঃ লেখক শৈলজানন্দের ফাউন্টেন পেনের সংগ্রহ ছিল দু-ডজন।
৪৩.কিন্তু আমি ছাড়া কারো হাতে কলম নেই কেন ?
উঃ লেখক বয়সে অপেক্ষাকৃত প্রবীণ এবং কলমের প্রতি আসক্ত হয় নবীনদের মত কীবোর্ডের সাহায্যে কম্পিউটার স্ক্রিনে লেখা পছন্দ করেন না তিনি কলম দিয়ে কাগজের লেখেন বলে শুধু তার হাতেই কলম আছে।
৪৪.বড়োরা শিখিয়ে দিয়েছিলেন বড়োরা কী শিখিয়ে দিয়েছিলেন ?
উঃ বড়োরা শিখিয়ে দিয়েছিলেন কলম ছুঁচোলো করে মুখ চিরে দিতে, যাতে একসঙ্গে কালি গড়িয়ে না পড়ে।
৪৫.সিজার যে কলমটি দিয়ে কাসকাকে আঘাত করেছিলেন সেটি কেমন ছিল ?
উঃ সিজার যে কলমটি দিয়ে কাজ কাকে আঘাত করেছিলেন সেটি ছিল ধাতুর তৈরি শলাকা (সরু কাঠি) বিশেষ যা দিয়ে প্রাচীন রোমে লেখা হতো।
৪৬.আগেকার দিনে লেখা শুকানোর জন্য কী ব্যবহার করা হতো?
উঃ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম রচনা অনুসারে একসময় লেখা শুকানোর জন্য বালি ব্যবহার করা হতো পরে সেই কাজ হতো ব্লটিং পেপারে।
৪৭.ফিনিসীয়রা কী দিয়ে কলম বানাতেন ?
উঃ ফিনিসীয়রা হাড় দিয়ে কলম বানাতেন।
৪৮.’একজন বিদেশি সাংবাদিক লিখেছিলেন।’- কোন কথা লিখেছিলেন ?
উঃ কলকাতার চৌরঙ্গীর রাস্তায় যত ফেরিওলা দেখা যায়, তাদের প্রতি তিন জনের মধ্যে একজনের পেশা হলো কলম বিক্রি।
৪৯.জাদু পাইলট কী ?
উঃ কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের একটি নামী দোকান থেকে লেখক সস্তার একটি পাইলট পেন অর্থাৎ জাপানি কলম কিনেছিলেন। সেটাই লেখকের কাছে জাদু পাইলট।
৫০.’এক সাহেব লিখে গেছেন।’- সাহেব কী লিখে গেছেন ? 
উঃ সাহেব লিখে গেছেন উনিশ শতকে বারো আনায় বত্রিশ হাজার অক্ষর লেখানো যেত।
৫১.শ্রীপান্থ অফিসে কলম নিয়ে যেতে ভুলে গেলে কী হতো ?
উঃ লেখক শ্রীপান্থের অফিসে তিনি ছাড়া সকলেই কম্পিউটারে লেখেন। কোন কারণে কলম নিতে ভুলে গেলে কারো কাছে কলম চেয়ে পেতেন না আর পেলেও তাতে তিনি লিখে সুখ পেতেন না।
                          ∆সমাপ্ত∆
👉 আরো দেখো…

Leave a Reply