মহুয়ার দেশ —সমর সেন | Mohuar Desh Poem MCQ, SAQ, Essay Type Question Answer [WBCHSE]

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Group Join Now

মহুয়ার দেশ —সমর সেন

• MCQ প্রশ্ন ও উত্তর—

১. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কীসের ‘গভীর, বিশাল শব্দের কথা বলা হয়েছে ?
(ক) কয়লা খনির (খ) সমুদ্রের (গ) মেঘের
(ঘ) কারখানার

উত্তরঃ (ক) কয়লা খনির।

২. ‘সবুজ সকাল’ কীসে ভেজা ? (উঃ মাঃ ২০১৯)
(ক) জলে (খ) মেঘে (গ) শিশিরে
(ঘ) ভোরের আলোয়

উত্তরঃ (গ) শিশিরে।

৩. “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক”—
(ক) বকুল ফুল (খ) মহুয়া ফুল
(গ) শিউলি ফুল (ঘ) এদের কোনোটিই নয়

উত্তরঃ (খ) মহুয়া ফুল।

৪. ‘অলস সূর্য’ বলা হয়েছে—
(ক) সকালের সূর্যকে
(খ) মেঘলা দিনের সূর্যকে
(গ) দুপুরের সূর্যকে
(ঘ) অস্তাচলগামী সূর্যকে

উত্তরঃ (ঘ) অস্তাচলগামী সূর্যকে।

৫. “মেঘমদির মহুয়ার দেশ” আছে— (উঃ মাঃ ২০১৮)
(ক) খুব খুব কাছে (খ) অনেক অনেক দূরে
(গ) নিবিড় অরণ্যে (ঘ) প্রান্তরের শেষে

উত্তরঃ (খ) অনেক অনেক দূরে

৬. “অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি” (উঃ মাঃ ২০১৫)
(ক) ধুলোর কলঙ্ক (খ) অপমানের কলঙ্ক
(গ) পোড়া দাগ (ঘ) চাঁদের কলঙ্ক

উত্তরঃ (ক) ধুলোর কলঙ্ক।

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সমস্ত পাঠের প্রশ্নোত্তর।

৭. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কোন কাব্য সংকলন থেকে গৃহীত ?
(ক) নানা কথা (খ) খোলা চিঠি
(গ) তিনপুরুষ (ঘ) কয়েকটি কবিতা

উত্তরঃ (ঘ) কয়েকটি কবিতা।

৮. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় রাতের নির্জন-নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে—
(ক) নিশাচরের কোলাহল
(খ) শিকারীর পদসঞ্চার
(গ) অবসন্ন মানুষের আনাগোনা
(ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস

উত্তরঃ (ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস।

৯. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নি:শ্বাস ঘুরে ফিরে আসে- (উঃ মাঃ ২০১৭)
(ক) নির্জন নিঃসঙ্গতার মতো
(খ) উজ্জ্বল স্তব্ধতার মতো
(গ) শীতের দুঃস্বপ্নের মতো
(ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের মতো

উত্তরঃ (গ) শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।

১০. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কীসের রঙ ‘ধূসর ?
(ক) জলস্রোত (খ) মহুয়া (গ) ফেনা (ঘ) ধোঁয়া

উত্তরঃ (গ) ফেনা।

১১. অলস সূর্য ছবি আঁকে—
(ক) দিগন্তে (খ) পশ্চিমের আকাশে
(গ) সন্ধ্যার জলস্রোতে (ঘ) হৃদয়ে

উত্তরঃ (গ) সন্ধ্যার জলস্রোতে।

১২. উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ ছিল—
(ক) গলিত সোনার মতো
(খ) সন্ধ্যায় ল্যাম্পপোস্টের মতো
(গ) মেঘলা বিকেলের মতো
(ঘ) দেবদারু গাছের মতো

উত্তরঃ (ক) গলিত সোনার মতো।

১৩. জলের অন্ধকারের ধূসর ফেনায়—
(ক) জোৎস্না পড়ে
(খ) রুপোলি মাছেদের দেখা যায়
(গ) আগুন লাগে (ঘ) নৌকা ভাসে

উত্তরঃ (গ) আগুন লাগে।

১৪. ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস ঘুরে-ফিরে আসে—
(ক) শিশিরের ফোটার মতো
(খ) শীতের দুঃখ স্বপ্নের মতো
(গ) রেখার মতো
(ঘ) ভোরের কুয়াশার মতো

উত্তরঃ (খ) শীতের দুঃখ স্বপ্নের মতো।

১৫. মহুয়ার দেশ হলো—
(ক) মেঘ-মদির (খ) চিরসবুজ
(গ) নিত্যচঞ্চল (ঘ) আলোকদীপ্ত

উত্তরঃ (ক) মেঘ-মদির।

১৬. মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে—
(ক) সজীনার গাছ (খ) হিজলের বন
(গ) তালের সারি (ঘ) দেবদারু গাছ

উত্তরঃ (ঘ) দেবদারু গাছ।

১৭. কবি নিজের ক্লান্তির উপরে ঝরে পড়ার কথা বলেছেন—
(ক) সমুদ্রের উচ্ছাস (খ) বিকেলের বাতাস
(গ) মহুয়ার ফুল (ঘ) নিশ্চিন্ত ঘুম

উত্তরঃ (গ) মহুয়ার ফুল।

১৮. কয়লা খনির শব্দ কবি শুনতে পান—
(ক) নির্জন দুপুরে (খ) নিবিড় অন্ধকারে
(গ) শিশিরভেজা সকালে (ঘ) শীতের সন্ধ্যায়

উত্তরঃ (খ) নিবিড় অন্ধকারে।

১৯. অলস সূর্য একে দিয়ে যায়—
(ক) সৌর কিরণ (খ) আলোক রেখা
(গ) আলোর স্তম্ভ (ঘ) ছায়াপথ

উত্তরঃ (গ) আলোর স্তম্ভ।

২০. ‘আর আগুন লাগে’- যেখানে আগুন লাগে—
(ক) জলের ওপরে (খ) জলের অন্ধকারে
(গ) নদীতে (ঘ) ঝরনার জল স্রোতে

উত্তরঃ (খ) জলের অন্ধকারে।

২১. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটির ক-টি স্তবক ?
(ক) একটি (খ) দুটি (গ) তিনটি (ঘ) চারটি

উত্তরঃ (খ) দুটি

• SAQ প্রশ্ন ও উত্তর—

১. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”– ‘অলস সুর্য’ কী আঁকে, সূর্যকে ‘অলস’ বলার কারণ কী ?

উত্তরঃ ‘অলস সূর্য’ সন্ধ্যার জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়। অস্তগামী সূর্যের দীপ্তি স্তিমিত বলেই সন্ধ্যার সূর্যকে ‘অলস’ বলা হয়েছে।

২. সন্ধ্যার জলস্রোতে উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ কে এঁকে দেয় ?

উত্তরঃ কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় সন্ধ্যার জলস্রোতে অস্তান্মুখ সূর্য উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।

৩. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”— বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?

উত্তরঃ ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে স্বপ্নময় প্রকৃতি-প্রধান ‘মহুয়ার দেশ’-এর বিপরীতে কয়লাখনি থেকে উঠে আসা নাগরিক সভ্যতার বিষবাষ্পের কথাই বোঝানো হয়েছে।

৪. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস” কীভাবে কবির কাছে আসে ?

উত্তরঃ তীব্র শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কবির কাছে তথা দরিদ্র আশ্রয়হীন মানুষের কাছে আসে।

৫. কবি কাকে ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ বলেছেন ?

উত্তরঃ বহুদূরের কোনো এক অজানা নামহীন দেশকে কবি সমর সেন ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ বলেছেন।

৬. ‘শীতের দুঃস্বপ্নের মতো’ কে নেমে আসে ?
উত্তরঃ মহুয়ার দেশ কবিতায় বর্ণিত ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস’ শীতের দুঃস্বপ্নের মতো নেমে আসে।

৭. “অনেক, অনেক দূরে আছে…”—সেই অনেক দূরে কী ঘটে ?

উত্তরঃ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অনেক দূরে মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে দেবদারু পারে দীর্ঘ রহস্য ছায়া ফেলে। দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।

৮. “মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’— কবি কোন স্থানকে মেঘনাদের মহুয়ার দেশ বলেছেন ?

উত্তরঃ দূষিত নাগরিক জীবনের যান্ত্রিকতার বিপরীতে সাঁওতাল পরগনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়াময়তাকে ফুটিয়ে তুলতেই কবি সমর সেন এই স্থানকে ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’-রূপে অভিহিত করেছেন।

৯. “সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে…”— ‘সেখানে’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘সেখানে’ বলতে ‘মহুয়ার দেশে’র কথা বলা হয়েছে।

১০. “দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য”—বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ বলতে দেবদারু গাছের দীর্ঘ ছায়াময় বিস্তারকে বোঝানো হয়েছে।

১১. ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ কোথায় ছায়া ফেলে ?

উত্তরঃ কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ সুদূর মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে।

১২. কবি সমর সেন তাঁর ক্লান্তির উপরে কার ঝরে পড়া এবং নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন ?

উত্তরঃ কবি সমর সেন তাঁর ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুলের ঝরে পড়া এবং মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন।

১৩. “গভীর বিশাল শব্দ।”— কীসের শব্দ ?

উত্তরঃ মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির গভীর বিশাল শব্দের কথাই এখানে বলা হয়েছে।

১৪. “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয় কীসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন”– কাদের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ আলোচ্য অংশে মহুয়ার দেশের অধিবাসী অবসন্ন মানুষদের কথা বলা হয়েছে।

১৫. “নামুক মহুয়ার গন্ধ।”—কবির এই প্রার্থনা কেন ?

উত্তরঃ মহুয়া ফুলের গন্ধ এক ধরনের আবেশ এবং হালকা নেশার উদ্রেক করে। তাই ক্লান্তি ভুলতে কবি মহুয়ার গন্ধকে আহবান করেছেন।

১৬. “রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে”— উৎস নির্দেশ করো।

উত্তরঃ আলোচ্য অংশটি কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ শীর্ষক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।

১৭. “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল।”– কবি ক্লান্ত কেন ?

উত্তরঃ নাগরিক যান্ত্রিকতায় কবি বিধ্বস্ত, অবসর নেই তার। তাই তিনি ক্লান্ত।

১৮. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অবসন্ন মানুষদের শরীরে কী দেখা যায় ?

উত্তরঃ কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অবসন্ন মানুষদের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখা যায়।

১৯. “আমার ক্লান্তির ওপর ঝরুক মহুয়া-ফুল”— এখানে ‘মহুয়ার ফুল’ কীসের প্রতীক ?

উত্তরঃ আলোচ্য পঙক্তিতে উল্লিখিত ‘মহুয়া ফুল’ রোমান্টিক উপাদানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যে রোমান্টিক উপাদান কবির জীবনের ক্লান্তি অপনোদন করতে পারবে।

২০. মহুয়ার দেশের মানুষদের ঘুমহীন চোখে কী দেখা যায় ?

উত্তরঃ মহুয়ার দেশের মানুষদের ঘুমহীন চোখে দেখা যায় ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।

২১. “নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে শুনি”– কী শোনার কথা বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ কবি সমষ্টি অনুচিত মহুয়ার দেশ কবিতায় বর্ণিত কয়লাখনির বিশাল শব্দের কথা বলা হয়েছে।

২২. শিশিরে ভেজা সবুজ সকালে কবি কী দেখেন ?

উত্তরঃ শিশির ভেজা সবুজ সকালে কবি সমর সেন ক্লান্ত মানুষের চোখে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন।

২৩. “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে”— ‘অসহ্য’ কেন ?

উত্তরঃ মহুয়ার বনের ধারে কয়লা খনির শ্রমজীবী মানুষরা শ্রমের ক্লান্তিতে অবসাদগ্রস্ত। তাই সেখানকার অন্ধকারকে অসহ্য বলে মনে হয়েছে।

২৪. “আর দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস।”– সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস কী করে ?

উত্তরঃ সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস মহুয়া বনের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।

২৫. রাত্রের নিঃসঙ্গতাকে কে আলোড়িত করে ?

উত্তরঃ দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রির নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।

২৬. “নামুক মহুয়ার গন্ধ।”—কোথায় মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার কথা বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ কবির ক্লান্তির ওপর মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার কথা বলা হয়েছে।

২৭. ‘নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে শুনি’ – কবি কী শোনেন ?

উত্তরঃ কবি শোনেন মহুয়া বনের ধারে অসহ্য কয়লাখনির গভীর, বিশাল শব্দ।

২৮. “ঘুমহীন তাদের চোখে”— কাদের চোখে কী হানা দেয় ?

উত্তরঃ মহুয়া বনের ধারে অবস্থিত কয়লাখনির শ্রমিকদের চোখে হানা দেয় ক্লান্তির দুঃস্বপ্ন।

২৯. “…জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।”— সেখানে কী ঘটে যায় ?

উত্তরঃ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনা অস্তগামী সূর্যের আলোয় লাল হয়ে ওঠে। সেই দৃশ্য দেখে মনে হয় আগুন লেগেছে।

৩০. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়”— কীসের কথা বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অস্তগামী সূর্যের আলোয় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় যে আগুন লাগে, ‘উজ্জ্বল স্তব্ধতা’ বলতে তার কথাই বোঝানো হয়েছে।

৩১. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন ?

উত্তরঃ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে নগরজীবনের ক্লান্ত মানুষের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।

৩২. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে ?
উত্তরঃ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কবির ‘কয়েকটি কবিতা’ (১৯৩৭) কাব্য সংকলন থেকে নেওয়া হয়েছে।

৩৩. ‘অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি ধূলোর কলঙ্ক’- কবি কোন সময়ে দেখেছিলেন ?
উত্তরঃ শিশিরে-ভেজা সবুজ সকালে কবি অবসন্ন মানুষের শরীরে ধূলোর কলঙ্ক দেখেছিলেন।

৩৪. সমস্তক্ষণ পথের দুধারে করা ছায়া ফেলে ?
উত্তরঃ কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় মেঘ-মদির মহুয়ার দেশের দেবদারু গাছ ছায়া ফেলে।

৩৫. ‘মহুয়ার দেশ ‘ কবিতায় কবি কোথাকার নিস্বর্গ প্রকৃতির বর্ণনা করেছেন ?
উত্তরঃ কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় সাঁওতাল পরগনার নিস্বর্গ প্রকৃতির বর্ণনা করেছেন।

This Post Has One Comment

Leave a Reply