HS Philosophy Online Mock Test, Prosnodekho.com
1. প্রতিটি প্রশ্নের বিকল্প উত্তরগুলির মধ্যে থেকে সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : 1×24=24
(i) বচনের অংশ হল—
(a) একটি (b) তিনটি (c) দুটি (d) চারটি।
উত্তরঃ (d) চারটি।
(ii) উদ্দেশ্য পদ অব্যাপ্য হয়—
(a) সামান্য বচনের (b) বিশেষ বচনের
(c) সদর্থক (d) নঞর্থক বচনের।
উত্তরঃ (b) বিশেষ বচনের।
(iii) কোন বচনে শুধুমাত্র উদ্দেশ্যপদ ব্যাপ্য হয়—
(a) A (b) I (c) E (d) O
উত্তরঃ (a) A
(iv) I এবং O দুটি অনুরূপ বচনের মধ্যে যে বিরোধিতা তা হল—
(a) অসম বিরোধিতা (b) বিরুদ্ধ বিরোধিতা
(c) বিপরীত বিরোধিতা
(d) অধীন বিপরীত বিরোধিতা।
উত্তরঃ (d) অধীন বিপরীত বিরোধিতা।
(v) E বচনের অনুবর্তী বচন হল—
(a) A বচন (b) I বচন (c) E বচন
(d) O বচন।
উত্তরঃ (d) O বচন।
(vi) I বচন সত্য হলে বিরোধী A বচনটি হবে—
(a) সত্য (b) সংশয়াত্মক (c) মিথ্যা
(d) অনিশ্চিত।
উত্তরঃ (d) অনিশ্চিত।
(vii) নিরপেক্ষ ন্যায়ের সংস্থান সংখ্যা হল—
(a) দুই (b) তিন (c) চার (d) পাঁচ
উত্তরঃ (c) চার
(viii) কোন মূর্তিটিতে হেতুপদ দুবার ব্যাপ্য—
(a) DARII (b) DARAPTI (c) DISAMIS (d) DATISI
উত্তরঃ (b) DARAPTI
(ix) ‘কোনো বৈধ নিরপেক্ষ ন্যায়ে অনুমানে সিদ্ধান্তে পক্ষপদ ব্যাপ্য হলে তাকে অবশ্যই পক্ষ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হতেই হবে।’ – এই নিয়মটি লঙ্ঘন করলে যে দোষ হয় তা হল—
(a) চারিপদ ঘটিত দোষ
(b) অব্যাপ্য পক্ষদোষ (c) অবৈধ পক্ষদোষ
(d) এদের কোনটিই নয়।
উত্তরঃ (c) অবৈধ পক্ষদোষ।
(x) আবর্তনের ক্ষেত্রে ‘O’ বচন থেকে পাই—
(a) I বচন (b) O বচন (c) E বচন
(d) কোন বচনই নয়।
উত্তরঃ (d) কোন বচনই নয়।
(xi) পারদ ছাড়া সব ধাতু কঠিন – এই বাক্যটির তর্কবিজ্ঞান সম্মত রূপ হবে—
(a) I বচন (b) A বচন (c) O বচন
(d) E বচন।
উত্তরঃ (b) A বচন
(xii) ন্যায়ে শুদ্ধ মূর্তির সংখ্যা—
(a) 256 টি (b) 30 টি (c) 19 টি
(d) কোনটিই নয়।
উত্তরঃ (c) 19 টি
(xiii) প্রাকল্পিক বচনের অংশগুলি হল—
(a) বিকল্প (b) পূর্বর্গ-অনুগ (c) পূর্ণ-অপূর্ণ
(d) এদের কোনটিই নয়।
উত্তরঃ (b) পূর্বর্গ-অনুগ।
(xiv) তাৎপর্য অনুসারে বচন দু’প্রকার সেগুলি হল—
(a) সংশ্লেষক-বিশ্লেষক (b) সদর্থক-নঞর্থক
(c) সামান্য-বিশেষ (d) সাপেক্ষ-নিরপেক্ষ।
উত্তরঃ (a) সংশ্লেষক-বিশ্লেষক।
(xv) কেবল বিধেয় পদ ব্যাপ্য হলে বচনটি অবশ্যই হবে—
(a) সামান্য সদর্থক (b) বিশেষ সদর্থক বচন
(c) সামান্য নঞর্থক বচন
(d) বিশেষ নঞর্থক বচন।
উত্তরঃ (d) বিশেষ নঞর্থক বচন।
(xvi) বচনের উপাদান বলতে বোঝায়—
(a) বচনের কাঠামো (b) বচনের অংশ
(c) বচনের ব্যবহার
(d) বচনের অর্থ বা বিষয়বস্তু।
উত্তরঃ (d) বচনের অর্থ বা বিষয়বস্তু।
(xvii) আরোহ অনুমানের বস্তুগত ভিত্তি হল—
(a) পর্যবেক্ষণ (b) পরীক্ষণ
(c) পর্যবেক্ষণ ও পীরক্ষণ
(d) প্রকৃতির একপতা নীতি।
উত্তরঃ (a) পর্যবেক্ষণ।
(xviii) অপ্রাসঙ্গিক সাদৃশ্যের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা যুক্তি হল—
(a) লৌকিক আরোহ (b) বৈজ্ঞানিক আরোহ
(c) মন্দ উপমা (d) ভালো উপমা।
উত্তরঃ (c) মন্দ উপমা।
(xix) আমরা একটি বিশেষ সত্য থেকে আর একটি বিশেষ সত্যে উপনীত হই যে আরোহী
যুক্তিতে তা হল—
(a) বৈজ্ঞানিক আরোহ অনুমান
(b) অবৈজ্ঞানিক আরোহ অনুমান
(c) উপমা যুক্তি (d) এদের কোনটিই নয়।
উত্তরঃ (c) উপমা যুক্তি।
(xx) আরোহ অনুমানের সর্বপ্রধান বৈশিষ্ট্যটি হল—
(a) সামান্যীকরণ (b) আরোহমূল লাফ
(c) বৈধতা (d) অবৈধতা।
উত্তরঃ (b) আরোহমূল লাফ
(xxi) যে যুক্তিবিজ্ঞানী পরীক্ষামূলক আরোহী যুক্তির প্রবর্তন করেন তিনি হলেন—
(a) আ এম কোপি (b) কার্ভেদ রীড
(c) জন স্টুয়ার্ট মিল (d) ডব্লু ভি ও কোয়াইন।
উত্তরঃ (c) জন স্টুয়ার্ট মিল
(xxii) মিলের পদ্ধতিতে কারণকে মূলত পরিমাণগত দিক থেকে বিচার করা হয়—
(a) অন্বয়ী (b) ব্যতিরেকী
(c) অন্বয়-ব্যতিরেকী (d) সহপরিবর্তন।
উত্তরঃ (d) সহপরিবর্তন।
(xxiii) দ্বৈত অন্বয়ী পদ্ধতিটি হল—
(a) অন্বয়ী পদ্ধতি (b) যুগ্ম পদ্ধতি
(c) সহপরিবর্ত পদ্ধতি
(d) ব্যতিরেকি পদ্ধতি।
উত্তরঃ (b) যুগ্ম পদ্ধতি
(xxiv) মিলের যে পদ্ধতিতে কাকতালীয় দোষ হয় তা—
(a) অন্বয়ী (b) ব্যতিরেক (c) যুগ্ম পদ্ধতি
(d) সহপরিবর্তন।
উত্তরঃ (b) ব্যতিরেক